বদলগাছি ইউএনওর বিরুদ্ধে তথ্য না দেওয়ার অভিযোগ, সাংবাদিকের আপিল

মুজাহিদ হোসেন, নওগাঁ জেলা প্রতিনিধি:

তথ্য অধিকার আইনে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তথ্য না দেওয়ায় নওগাঁর বদলগাছি উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ইসরাত জাহান ছনির বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসক বরাবর আপিল করেছেন সাংবাদিক মো. সবুজ হোসেন।

২০২৫ সালের ২৮ অক্টোবর দাখিল করা আপিলে সাংবাদিক সবুজ হোসেন উল্লেখ করেন, তিনি গত ১৪ সেপ্টেম্বর “তথ্য অধিকার আইন ২০০৯” এর আওতায় বদলগাছি ইউএনও কার্যালয়ে একটি তথ্যের আবেদন করেন। তবে নির্ধারিত ২০ কার্যদিবস পেরিয়ে গেলেও কোনো তথ্য সরবরাহ করা হয়নি এবং আবেদনটির লিখিত জবাবও তিনি পাননি।

আবেদনে সাংবাদিক সবুজ হোসেন বলেন, “তথ্য অধিকার আইন ২০০৯”–এর ধারা ৯ অনুযায়ী, সরকারি কর্মকর্তারা আবেদন পাওয়ার ২০ কার্যদিবসের মধ্যে তথ্য প্রদান করতে বাধ্য। কিন্তু ইউএনও ইসরাত জাহান ছনি আইন অনুযায়ী দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছেন। এটি শুধু আইন লঙ্ঘন নয়, বরং নাগরিক অধিকারেরও অবমাননা।

তিনি তার আপিলে জেলা প্রশাসকের কাছে দাবি জানান— ইউএনওর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক এবং বিলম্বিত তথ্য দ্রুত সরবরাহের নির্দেশ দেওয়া হোক।

বিষয়টি নিয়ে জেলা প্রশাসকের দপ্তরে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি ফোন রিসিভ না করায় আপিল আবেদনটি নথিভুক্ত হয়েছে কি না, তা নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি।

উল্লেখ্য, “তথ্য অধিকার আইন ২০০৯” অনুযায়ী দেশের প্রতিটি নাগরিক সরকারি বা আধা-সরকারি প্রতিষ্ঠানের কাছে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তথ্য পাওয়ার আইনগত অধিকার রাখেন।

বদলগাছি ইউএনওর বিরুদ্ধে তথ্য না দেওয়ার অভিযোগ, সাংবাদিকের আপিল

অক্টোবর ৩০, ২০২৫

মুজাহিদ হোসেন, নওগাঁ জেলা প্রতিনিধি:

তথ্য অধিকার আইনে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তথ্য না দেওয়ায় নওগাঁর বদলগাছি উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ইসরাত জাহান ছনির বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসক বরাবর আপিল করেছেন সাংবাদিক মো. সবুজ হোসেন।

২০২৫ সালের ২৮ অক্টোবর দাখিল করা আপিলে সাংবাদিক সবুজ হোসেন উল্লেখ করেন, তিনি গত ১৪ সেপ্টেম্বর “তথ্য অধিকার আইন ২০০৯” এর আওতায় বদলগাছি ইউএনও কার্যালয়ে একটি তথ্যের আবেদন করেন। তবে নির্ধারিত ২০ কার্যদিবস পেরিয়ে গেলেও কোনো তথ্য সরবরাহ করা হয়নি এবং আবেদনটির লিখিত জবাবও তিনি পাননি।

আবেদনে সাংবাদিক সবুজ হোসেন বলেন, “তথ্য অধিকার আইন ২০০৯”–এর ধারা ৯ অনুযায়ী, সরকারি কর্মকর্তারা আবেদন পাওয়ার ২০ কার্যদিবসের মধ্যে তথ্য প্রদান করতে বাধ্য। কিন্তু ইউএনও ইসরাত জাহান ছনি আইন অনুযায়ী দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছেন। এটি শুধু আইন লঙ্ঘন নয়, বরং নাগরিক অধিকারেরও অবমাননা।

তিনি তার আপিলে জেলা প্রশাসকের কাছে দাবি জানান— ইউএনওর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক এবং বিলম্বিত তথ্য দ্রুত সরবরাহের নির্দেশ দেওয়া হোক।

বিষয়টি নিয়ে জেলা প্রশাসকের দপ্তরে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি ফোন রিসিভ না করায় আপিল আবেদনটি নথিভুক্ত হয়েছে কি না, তা নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি।

উল্লেখ্য, “তথ্য অধিকার আইন ২০০৯” অনুযায়ী দেশের প্রতিটি নাগরিক সরকারি বা আধা-সরকারি প্রতিষ্ঠানের কাছে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তথ্য পাওয়ার আইনগত অধিকার রাখেন।