বাংলাদেশ ফুটবল দলের নেপাল থেকে নিরাপদ প্রত্যাবর্তনে সরকারের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা

নিউজ ডেস্ক :

ঢাকা, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, মঙ্গলবার রাত:
নেপালে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের দেশে ফেরার প্রক্রিয়া সাময়িকভাবে বিলম্বিত হয়েছে। তবে দলের নিরাপদ প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেইজ।

আজ মঙ্গলবার বিকেলে স্থানীয় সময় দুপুর ৩টায় ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে জাতীয় দলের দেশে ফেরার কথা থাকলেও হঠাৎ পরিস্থিতির অবনতি ঘটে। বিক্ষোভ পরিস্থিতি উত্তপ্ত হওয়ায় বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ সব ফ্লাইট বাতিল করে। ফলে খেলোয়াড় ও কর্মকর্তারা বর্তমানে কাঠমান্ডুর টিম হোটেলে অবস্থান করছেন।

দলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া সার্বক্ষণিকভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন। তিনি দলের অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া ও টিম ম্যানেজার আমের খানের সঙ্গে ফোনে কথা বলে সার্বিক খোঁজখবর নিয়েছেন। দেশে দ্রুত প্রত্যাবর্তনের জন্য প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে বলে তিনি আশ্বস্ত করেছেন।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা নেপালস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছেন। একইসঙ্গে নেপালের সেনাবাহিনীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সমন্বয় করা হচ্ছে যাতে দলের নির্বিঘ্ন প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত হয়।

উল্লেখ্য, নেপালে প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের পর থেকে রাজধানী কাঠমান্ডুসহ বিভিন্ন স্থানে ব্যাপক বিক্ষোভ চলছে। রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার এই পরিস্থিতিতেও বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে জাতীয় দলের নিরাপদ প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করতে সর্বাত্মক পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।

বাংলাদেশ ফুটবল দলের নেপাল থেকে নিরাপদ প্রত্যাবর্তনে সরকারের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা

সেপ্টেম্বর ৯, ২০২৫

নিউজ ডেস্ক :

ঢাকা, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, মঙ্গলবার রাত:
নেপালে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের দেশে ফেরার প্রক্রিয়া সাময়িকভাবে বিলম্বিত হয়েছে। তবে দলের নিরাপদ প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেইজ।

আজ মঙ্গলবার বিকেলে স্থানীয় সময় দুপুর ৩টায় ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে জাতীয় দলের দেশে ফেরার কথা থাকলেও হঠাৎ পরিস্থিতির অবনতি ঘটে। বিক্ষোভ পরিস্থিতি উত্তপ্ত হওয়ায় বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ সব ফ্লাইট বাতিল করে। ফলে খেলোয়াড় ও কর্মকর্তারা বর্তমানে কাঠমান্ডুর টিম হোটেলে অবস্থান করছেন।

দলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া সার্বক্ষণিকভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন। তিনি দলের অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া ও টিম ম্যানেজার আমের খানের সঙ্গে ফোনে কথা বলে সার্বিক খোঁজখবর নিয়েছেন। দেশে দ্রুত প্রত্যাবর্তনের জন্য প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে বলে তিনি আশ্বস্ত করেছেন।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা নেপালস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছেন। একইসঙ্গে নেপালের সেনাবাহিনীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সমন্বয় করা হচ্ছে যাতে দলের নির্বিঘ্ন প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত হয়।

উল্লেখ্য, নেপালে প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের পর থেকে রাজধানী কাঠমান্ডুসহ বিভিন্ন স্থানে ব্যাপক বিক্ষোভ চলছে। রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার এই পরিস্থিতিতেও বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে জাতীয় দলের নিরাপদ প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করতে সর্বাত্মক পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।