দোয়ারাবাজারে গণসংযোগ: উন্নয়ন ও গণতন্ত্রের প্রতিশ্রুতি দিলেন মিলন

সেলিম মাহবুবঃ

সুনামগঞ্জ-৫ (ছাতক ও দোয়ারাবাজার) আসনে আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে বিএনপির প্রচারণা জমে উঠছে। দলের মনোনীত ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী ও সাবেক সংসদ সদস্য কলিম উদ্দিন আহমেদ মিলন দোয়ারাবাজারের বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ কার্যক্রমে অংশ নেয়ার পাশাপাশি স্থানীয় নারী ভোটারদের সঙ্গে মতবিনিময় করছেন। নির্বাচনে ধানের শীষের প্রতি জনগণের আস্থা আগের মতোই অটুট রয়েছে বলে তাঁর দাবি।

রবিবার বিকেলে দোয়ারাবাজার সদর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপির রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা কর্মসূচি প্রচার শেষে বড়বন্দ গ্রামের মাঠে মহিলা সমাবেশে অংশ নেন তিনি। সেখানে ইউনিয়ন ও উপজেলার নেতাকর্মীদের উপস্থিতিতে মিলন স্থানীয় নারী ভোটারদের সামনে নির্বাচনী অঙ্গীকার তুলে ধরে জানান, তিনি এই এলাকার মানুষের সন্তান এবং দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক সহযোদ্ধা হিসেবে জনগণের পাশে আছেন।

মিলনের বক্তব্যে দোয়ারাবাজারকে ধানের শীষের ঘাঁটি উল্লেখ করে বলা হয়, এলাকায় নারী ও তরুণ ভোটাররা রাজনৈতিকভাবে সচেতন। তাই কাউকে বিভ্রান্ত করা সম্ভব হবে না। নির্বাচনে জয়ের লক্ষ্যে মহিলা দলের নেত্রীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রচারণা চালানোর আহ্বান জানান তিনি।

সমাবেশে আরও জানানো হয়, নির্বাচিত হলে এলাকার অবকাঠামো উন্নয়ন, নৌ-যোগাযোগ উন্নয়নসহ শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে নতুন প্রকল্প গ্রহণের উদ্যোগ নেয়া হবে। সমাবেশের শুরুতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া করা হয়।

দোয়ারাবাজার সদর ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক ঈমান আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মহিলা সমাবেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন। তাঁদের মধ্যে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও সাবেক চেয়ারম্যান শামছুল হক নমু, আলহাজ্ব আব্দুল বারী, উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আলতাফুর রহমান খছরু, ছাতক পৌর বিএনপির আহ্বায়ক শামছুর রহমান শামছু, ছাতক উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক বাকি বিল্লাহসহ স্থানীয় বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী বক্তব্য দেন।

স্থানীয় নেতাদের বক্তব্যে দোয়ারাবাজারের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট তুলে ধরে বলা হয়, তৃণমূলের সংগঠন শক্তিশালী এবং জনগণের সঙ্গে সেতুবন্ধন রয়েছে। তাই এবারের নির্বাচনে বিএনপি শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতার মাধ্যমে বিজয় অর্জন করবে বলে তারা আশা প্রকাশ করেন।

নারী নেত্রী এবং স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরাও নির্বাচনী সময়ে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ এবং ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবিতে বক্তব্য রাখেন।

দোয়ারাবাজারে গণসংযোগ: উন্নয়ন ও গণতন্ত্রের প্রতিশ্রুতি দিলেন মিলন

ডিসেম্বর ৭, ২০২৫

সেলিম মাহবুবঃ

সুনামগঞ্জ-৫ (ছাতক ও দোয়ারাবাজার) আসনে আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে বিএনপির প্রচারণা জমে উঠছে। দলের মনোনীত ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী ও সাবেক সংসদ সদস্য কলিম উদ্দিন আহমেদ মিলন দোয়ারাবাজারের বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ কার্যক্রমে অংশ নেয়ার পাশাপাশি স্থানীয় নারী ভোটারদের সঙ্গে মতবিনিময় করছেন। নির্বাচনে ধানের শীষের প্রতি জনগণের আস্থা আগের মতোই অটুট রয়েছে বলে তাঁর দাবি।

রবিবার বিকেলে দোয়ারাবাজার সদর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপির রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা কর্মসূচি প্রচার শেষে বড়বন্দ গ্রামের মাঠে মহিলা সমাবেশে অংশ নেন তিনি। সেখানে ইউনিয়ন ও উপজেলার নেতাকর্মীদের উপস্থিতিতে মিলন স্থানীয় নারী ভোটারদের সামনে নির্বাচনী অঙ্গীকার তুলে ধরে জানান, তিনি এই এলাকার মানুষের সন্তান এবং দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক সহযোদ্ধা হিসেবে জনগণের পাশে আছেন।

মিলনের বক্তব্যে দোয়ারাবাজারকে ধানের শীষের ঘাঁটি উল্লেখ করে বলা হয়, এলাকায় নারী ও তরুণ ভোটাররা রাজনৈতিকভাবে সচেতন। তাই কাউকে বিভ্রান্ত করা সম্ভব হবে না। নির্বাচনে জয়ের লক্ষ্যে মহিলা দলের নেত্রীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রচারণা চালানোর আহ্বান জানান তিনি।

সমাবেশে আরও জানানো হয়, নির্বাচিত হলে এলাকার অবকাঠামো উন্নয়ন, নৌ-যোগাযোগ উন্নয়নসহ শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে নতুন প্রকল্প গ্রহণের উদ্যোগ নেয়া হবে। সমাবেশের শুরুতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া করা হয়।

দোয়ারাবাজার সদর ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক ঈমান আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মহিলা সমাবেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন। তাঁদের মধ্যে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও সাবেক চেয়ারম্যান শামছুল হক নমু, আলহাজ্ব আব্দুল বারী, উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আলতাফুর রহমান খছরু, ছাতক পৌর বিএনপির আহ্বায়ক শামছুর রহমান শামছু, ছাতক উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক বাকি বিল্লাহসহ স্থানীয় বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী বক্তব্য দেন।

স্থানীয় নেতাদের বক্তব্যে দোয়ারাবাজারের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট তুলে ধরে বলা হয়, তৃণমূলের সংগঠন শক্তিশালী এবং জনগণের সঙ্গে সেতুবন্ধন রয়েছে। তাই এবারের নির্বাচনে বিএনপি শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতার মাধ্যমে বিজয় অর্জন করবে বলে তারা আশা প্রকাশ করেন।

নারী নেত্রী এবং স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরাও নির্বাচনী সময়ে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ এবং ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবিতে বক্তব্য রাখেন।