সেলিম মাহমুবঃ
ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি ও জনতা পার্টি বাংলাদেশের মহাসচিব শওকত মাহমুদকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। রোববার বিকেলে রাজধানীর তার বাসা থেকে ডিবি অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে। জানা গেছে, পুরনো একটি মামলার প্রেক্ষিতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয় এবং সংশ্লিষ্ট আইনগত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পর তাকে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়।
শওকত মাহমুদ দীর্ঘ সময় সাংবাদিকতা পেশায় যুক্ত ছিলেন এবং জাতীয় প্রেসক্লাবের নির্বাচিত সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তার গ্রেপ্তারের খবরে সহকর্মী সাংবাদিক ও রাজনৈতিক মহলে আলোচনা শুরু হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে তিনি নতুন রাজনৈতিক দল জনতা পার্টি বাংলাদেশের মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। দলের চেয়ারম্যান হিসেবে রয়েছেন চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন।
এপ্রিল মাসে রাজনৈতিক দলটির আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়, যেখানে বিভিন্ন পেশার মানুষ দলটিতে যোগ দেন। দল গঠনের পরপরই রাজনৈতিক অঙ্গনে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দেয়। শওকত মাহমুদ নতুন রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি বিভিন্ন গণমাধ্যমে মতামত প্রকাশ করছিলেন এবং রাজনৈতিক সংগঠনের বিস্তারে ভূমিকা রাখছিলেন।
গ্রেপ্তারের বিষয়টি সামনে আসার পর রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, এটি জাতীয় রাজনীতিতে নতুন আলোচনার জন্ম দিতে পারে। তার বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার বিস্তারিত তথ্য এখনও প্রকাশ করা হয়নি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকে মামলার অগ্রগতির বিষয়ে পরবর্তী সময়ে তথ্য জানানো হবে।
সাংবাদিক সমাজ ও রাজনৈতিক মহলে এ ঘটনার প্রেক্ষিতে প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। অনেকেই মনে করেন, গণমাধ্যমের একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব হিসেবে তার গ্রেপ্তার ঘটনা নতুন আলোচনা ও বিতর্কের জন্ম দেবে।
জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি শওকত মাহমুদ গ্রেপ্তার
সেলিম মাহমুবঃ
ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি ও জনতা পার্টি বাংলাদেশের মহাসচিব শওকত মাহমুদকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। রোববার বিকেলে রাজধানীর তার বাসা থেকে ডিবি অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে। জানা গেছে, পুরনো একটি মামলার প্রেক্ষিতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয় এবং সংশ্লিষ্ট আইনগত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পর তাকে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়।
শওকত মাহমুদ দীর্ঘ সময় সাংবাদিকতা পেশায় যুক্ত ছিলেন এবং জাতীয় প্রেসক্লাবের নির্বাচিত সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তার গ্রেপ্তারের খবরে সহকর্মী সাংবাদিক ও রাজনৈতিক মহলে আলোচনা শুরু হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে তিনি নতুন রাজনৈতিক দল জনতা পার্টি বাংলাদেশের মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। দলের চেয়ারম্যান হিসেবে রয়েছেন চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন।
এপ্রিল মাসে রাজনৈতিক দলটির আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়, যেখানে বিভিন্ন পেশার মানুষ দলটিতে যোগ দেন। দল গঠনের পরপরই রাজনৈতিক অঙ্গনে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দেয়। শওকত মাহমুদ নতুন রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি বিভিন্ন গণমাধ্যমে মতামত প্রকাশ করছিলেন এবং রাজনৈতিক সংগঠনের বিস্তারে ভূমিকা রাখছিলেন।
গ্রেপ্তারের বিষয়টি সামনে আসার পর রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, এটি জাতীয় রাজনীতিতে নতুন আলোচনার জন্ম দিতে পারে। তার বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার বিস্তারিত তথ্য এখনও প্রকাশ করা হয়নি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকে মামলার অগ্রগতির বিষয়ে পরবর্তী সময়ে তথ্য জানানো হবে।
সাংবাদিক সমাজ ও রাজনৈতিক মহলে এ ঘটনার প্রেক্ষিতে প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। অনেকেই মনে করেন, গণমাধ্যমের একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব হিসেবে তার গ্রেপ্তার ঘটনা নতুন আলোচনা ও বিতর্কের জন্ম দেবে।