নবীনগরে রাতের আঁধারে সিঁধ কেটে ঘরে ঢুকে বাল্য বন্ধুকে কুপিয়ে হত্যা

মাজহারুল ইসলাম বাদল, নবীনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া)

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার বিটঘর ইউনিয়নের মহেশপুর গ্রামে গভীর রাতে এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করেছে তারই বাল্য বন্ধু। হত্যাকাণ্ডের পর সকালে থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করেছে ঘাতক।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বুধবার গভীর রাতে (প্রায় রাত ২টার দিকে) মহেশপুর গ্রামের মো. জাকির হোসেন মিয়ার ছেলে ওমর ফারুক মিয়া (২২)-কে কুপিয়ে হত্যা করে একই গ্রামের মৃত চাঁন মিয়ার ছেলে খায়রুল আমিন (৩৮)।

পরে বৃহস্পতিবার সকালে খায়রুল আমিন নিজেই নবীনগর থানায় গিয়ে হত্যার কথা স্বীকার করে আত্মসমর্পণ করে। তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে হত্যায় ব্যবহৃত ধারালো ছুরিটি আলামত হিসেবে উদ্ধার করে পুলিশ।

এ বিষয়ে নবীনগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. শাহিনুর ইসলাম বলেন,

“মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। হত্যার কারণ ও পেছনের রহস্য উদঘাটনে তদন্ত চলছে। ঘটনায় প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

স্থানীয়দের ধারণা, পূর্বের কোনো বিরোধ বা ব্যক্তিগত ক্ষোভ থেকেই এই হত্যাকাণ্ড ঘটতে পারে। তবে পুলিশ বিষয়টি বিস্তারিত তদন্ত করছে।

নবীনগরে রাতের আঁধারে সিঁধ কেটে ঘরে ঢুকে বাল্য বন্ধুকে কুপিয়ে হত্যা

অক্টোবর ১৭, ২০২৫

মাজহারুল ইসলাম বাদল, নবীনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া)

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার বিটঘর ইউনিয়নের মহেশপুর গ্রামে গভীর রাতে এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করেছে তারই বাল্য বন্ধু। হত্যাকাণ্ডের পর সকালে থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করেছে ঘাতক।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বুধবার গভীর রাতে (প্রায় রাত ২টার দিকে) মহেশপুর গ্রামের মো. জাকির হোসেন মিয়ার ছেলে ওমর ফারুক মিয়া (২২)-কে কুপিয়ে হত্যা করে একই গ্রামের মৃত চাঁন মিয়ার ছেলে খায়রুল আমিন (৩৮)।

পরে বৃহস্পতিবার সকালে খায়রুল আমিন নিজেই নবীনগর থানায় গিয়ে হত্যার কথা স্বীকার করে আত্মসমর্পণ করে। তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে হত্যায় ব্যবহৃত ধারালো ছুরিটি আলামত হিসেবে উদ্ধার করে পুলিশ।

এ বিষয়ে নবীনগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. শাহিনুর ইসলাম বলেন,

“মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। হত্যার কারণ ও পেছনের রহস্য উদঘাটনে তদন্ত চলছে। ঘটনায় প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

স্থানীয়দের ধারণা, পূর্বের কোনো বিরোধ বা ব্যক্তিগত ক্ষোভ থেকেই এই হত্যাকাণ্ড ঘটতে পারে। তবে পুলিশ বিষয়টি বিস্তারিত তদন্ত করছে।