বাকেরগঞ্জ দারুল উলুম মাদ্রাসায় শিশু বলাৎকারের ঘটনায় ৫ লক্ষ টাকায় রফাদফার অভিযোগ! এলাকাবাসীর ক্ষোভ

বাকেরগঞ্জ প্রতিনিধি: – বরিশালের বাকেরগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন কালীগঞ্জ সড়কের দারুল উলুম মাদ্রাসায় এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকাবাসীর মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মাদ্রাসাটিতে দীর্ঘদিন ধরে নানা অনিয়ম, দুর্নীতি ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ রয়েছে। শিক্ষার্থীদের রুমে তালাবদ্ধ রেখে অমানবিক আচরণের ঘটনাও পূর্বে ঘটেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। সম্প্রতি মাদ্রাসার এক শিক্ষক এক শিশু শিক্ষার্থীকে বলাৎকার করেছেন বলে জানা যায়। বিষয়টি প্রকাশ পেলে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ অভিযুক্ত শিক্ষক হাফেজ হাফিজুলকে ছুটিতে পাঠান।
অভিযোগ রয়েছে, ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ স্থানীয় কিছু প্রভাবশালী ও দালালের মাধ্যমে আর্থিক সমঝোতার চেষ্টা করছেন। স্থানীয়রা দাবি করছেন, প্রতিষ্ঠানের সুপার ও জামায়াত নেতা মাওলানা জাকারিয়া বিষয়টি মীমাংসার জন্য পাঁচ লাখ টাকায় রফাদফা করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
অন্যদিকে, ভুক্তভোগী শিশুটির পরিবার তার মানসিক অবস্থার কথা বিবেচনা করে মাদ্রাসা থেকে তাকে সরিয়ে নিয়েছেন। তবে ঘটনাটি প্রশাসনের নজর এড়িয়ে যাওয়ায় এলাকায় তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।

এলাকার সচেতন মহল দ্রুত অভিযুক্ত শিক্ষক ও সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন। পাশাপাশি মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের প্রতি অমানবিক আচরণ বন্ধে প্রশাসনের কার্যকর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তারা।

বাকেরগঞ্জ দারুল উলুম মাদ্রাসায় শিশু বলাৎকারের ঘটনায় ৫ লক্ষ টাকায় রফাদফার অভিযোগ! এলাকাবাসীর ক্ষোভ

অক্টোবর ১৭, ২০২৫

বাকেরগঞ্জ প্রতিনিধি: – বরিশালের বাকেরগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন কালীগঞ্জ সড়কের দারুল উলুম মাদ্রাসায় এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকাবাসীর মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মাদ্রাসাটিতে দীর্ঘদিন ধরে নানা অনিয়ম, দুর্নীতি ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ রয়েছে। শিক্ষার্থীদের রুমে তালাবদ্ধ রেখে অমানবিক আচরণের ঘটনাও পূর্বে ঘটেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। সম্প্রতি মাদ্রাসার এক শিক্ষক এক শিশু শিক্ষার্থীকে বলাৎকার করেছেন বলে জানা যায়। বিষয়টি প্রকাশ পেলে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ অভিযুক্ত শিক্ষক হাফেজ হাফিজুলকে ছুটিতে পাঠান।
অভিযোগ রয়েছে, ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ স্থানীয় কিছু প্রভাবশালী ও দালালের মাধ্যমে আর্থিক সমঝোতার চেষ্টা করছেন। স্থানীয়রা দাবি করছেন, প্রতিষ্ঠানের সুপার ও জামায়াত নেতা মাওলানা জাকারিয়া বিষয়টি মীমাংসার জন্য পাঁচ লাখ টাকায় রফাদফা করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
অন্যদিকে, ভুক্তভোগী শিশুটির পরিবার তার মানসিক অবস্থার কথা বিবেচনা করে মাদ্রাসা থেকে তাকে সরিয়ে নিয়েছেন। তবে ঘটনাটি প্রশাসনের নজর এড়িয়ে যাওয়ায় এলাকায় তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।

এলাকার সচেতন মহল দ্রুত অভিযুক্ত শিক্ষক ও সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন। পাশাপাশি মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের প্রতি অমানবিক আচরণ বন্ধে প্রশাসনের কার্যকর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তারা।