নওগাঁর পোরশায় স্কুলছাত্রীর হত্যার রহস্য উদঘাটন, গ্রেপ্তার তিন

সুকুমার ঋষি, পোরশা নওগাঁ প্রতিনিধি

নওগাঁর পোরশা উপজেলার ছাওড় ইউনিয়নের মোঃ হাসিম উদ্দিনের মেয়ে সুমাইয়া ইয়াসমিন (৯) কে হত্যা করার ঘটনায় পুলিশ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে।

ঘটনা গত ৯ অক্টোবর ঘটে। সুমাইয়া সকালবেলা খাওয়া দাওয়া করে খেলাধুলার জন্য বাড়ি থেকে বের হন। কিছু সময়ের মধ্যে তার মা মোবাইলে জানতে পারেন, সুমাইয়াকে পোরশা উপজেলার ছাওড় ইউনিয়নের হীরা ডাঙ্গা গ্রামে মোশারফের আমবাগানে নিয়ে নেওয়া হয়, যেখানে তাকে হাত বেঁধে, মুখের ভিতরে মাটি দিয়ে শ্বাসরোধ করে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়।

জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের তদারকিতে এবং পোরশা থানার তৎপরতায় মোঃ মিন্টু রহমানের নেতৃত্বে একটি অভিযানিক দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন ও তদন্ত শুরু করে। ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে অভিযানিক দল তিনজনকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়।

গ্রেপ্তার আসামিরা হলেন—

  1. মোঃ মাহবুব আলম (৩০), পিতা মোঃ আব্দুল বারী
  2. শ্রী সুজন (১৯), পিতা বদিনাথ
  3. নুর আলম (৩০), পিতা মৃত আব্দুর জব্বার

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, সুমাইয়া একটি সাদা প্লাস্টিকের ব্যাগ নিয়ে বাগানে পেয়ারা নিতে গেলে আসামিরা তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করে। ভিকটিম চিৎকার করলে তার গলায় মোটা কাপড়ের ফিতা বেঁধে এবং মুখে মাটি দিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃতরা স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। ঘটনার সঙ্গে যুক্ত আরও একজন আসামি পালিত রয়েছে, যাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। তদন্ত শেষে পুলিশ দ্রুত মামলার রিপোর্ট দাখিল করবে।

নওগাঁর পোরশায় স্কুলছাত্রীর হত্যার রহস্য উদঘাটন, গ্রেপ্তার তিন

অক্টোবর ১২, ২০২৫

সুকুমার ঋষি, পোরশা নওগাঁ প্রতিনিধি

নওগাঁর পোরশা উপজেলার ছাওড় ইউনিয়নের মোঃ হাসিম উদ্দিনের মেয়ে সুমাইয়া ইয়াসমিন (৯) কে হত্যা করার ঘটনায় পুলিশ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে।

ঘটনা গত ৯ অক্টোবর ঘটে। সুমাইয়া সকালবেলা খাওয়া দাওয়া করে খেলাধুলার জন্য বাড়ি থেকে বের হন। কিছু সময়ের মধ্যে তার মা মোবাইলে জানতে পারেন, সুমাইয়াকে পোরশা উপজেলার ছাওড় ইউনিয়নের হীরা ডাঙ্গা গ্রামে মোশারফের আমবাগানে নিয়ে নেওয়া হয়, যেখানে তাকে হাত বেঁধে, মুখের ভিতরে মাটি দিয়ে শ্বাসরোধ করে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়।

জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের তদারকিতে এবং পোরশা থানার তৎপরতায় মোঃ মিন্টু রহমানের নেতৃত্বে একটি অভিযানিক দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন ও তদন্ত শুরু করে। ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে অভিযানিক দল তিনজনকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়।

গ্রেপ্তার আসামিরা হলেন—

  1. মোঃ মাহবুব আলম (৩০), পিতা মোঃ আব্দুল বারী
  2. শ্রী সুজন (১৯), পিতা বদিনাথ
  3. নুর আলম (৩০), পিতা মৃত আব্দুর জব্বার

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, সুমাইয়া একটি সাদা প্লাস্টিকের ব্যাগ নিয়ে বাগানে পেয়ারা নিতে গেলে আসামিরা তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করে। ভিকটিম চিৎকার করলে তার গলায় মোটা কাপড়ের ফিতা বেঁধে এবং মুখে মাটি দিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃতরা স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। ঘটনার সঙ্গে যুক্ত আরও একজন আসামি পালিত রয়েছে, যাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। তদন্ত শেষে পুলিশ দ্রুত মামলার রিপোর্ট দাখিল করবে।