নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশের রাজনীতিতে উত্তাপ বাড়ছে। বিশেষ করে মনোনয়নপ্রত্যাশীদের কর্মকাণ্ড এখন তৃণমূলে ছড়িয়ে পড়েছে। এবারের নির্বাচনে বিএনপি মাঠপর্যায়ে সক্রিয় ও গ্রহণযোগ্য নেতৃত্বকে অগ্রাধিকার দেবে বলে জানানো হয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে রাজশাহী-৬ (বাঘা-চারঘাট) আসনটি দলে এবং সাধারণ মানুষের মধ্যে বিশেষ আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে।
বাঘা-চারঘাটে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় রয়েছেন মালয়েশিয়া যুবদল মালাক্কা শাখার সাধারণ সম্পাদক ও কুয়ালালামপুর মহানগর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ আরিফুল ইসলাম বিলাত। প্রবাসে থাকলেও তিনি দীর্ঘদিন ধরে এলাকার মানুষের সঙ্গে নিয়মিত সংযোগ রাখছেন, সহায়তা প্রদান করছেন এবং সময় পেলে সরাসরি এলাকায় গিয়ে মানুষের সঙ্গে দেখা করছেন।
স্থানীয়রা মনে করেন, আরিফুল ইসলাম বিলাতের রাজনীতি ভিন্নধর্মী। তিনি প্রতিপক্ষকে আক্রমণ না করে সহযোগিতার বার্তা দেন। ভদ্রতা, হাসিমুখ, শালীন আচরণ এবং সবার প্রতি সম্মান প্রদর্শন তার জনপ্রিয়তার অন্যতম কারণ।
এক স্থানীয় শিক্ষক বলেন, “বিলাত ভাই এমন একজন নেতা, যিনি কথা দেন আর কথা রাখেন। রাজনীতি তার কাছে মানুষের সেবার মাধ্যম, ক্ষমতার নয়।”
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে আরিফুল ইসলাম বিলাত বলেন, “রাজনীতি আমার কাছে ক্ষমতার লড়াই নয়, মানুষের আস্থা ও ভালোবাসা অর্জনের লড়াই। আমি চাই বাঘা-চারঘাটের মানুষ উন্নত জীবনযাপন করুক, শিক্ষা, কর্মসংস্থান এবং চিকিৎসায় কেউ বঞ্চিত না হোক।”
তিনি আরও বলেন, “বিএনপি জনগণের দল। আমরা চাই দেশের গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে, ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে এবং তরুণ প্রজন্মকে রাজনৈতিকভাবে সচেতন ও স্বপ্নময় বাংলাদেশ গড়ার সুযোগ দিতে।”
বিলাতের রাজনৈতিক প্রেরণার মূল উৎস হল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান, যিনি দেশের গণতন্ত্র, ভোটাধিকার ও মানুষের মর্যাদা পুনরুদ্ধারের লড়াইয়ের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তারেক রহমানের নির্দেশনা মেনে তিনি বাঘা-চারঘাটের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ রাখতে এবং উন্নয়ন ও পরিবর্তনের পথে এগিয়ে নিতে কাজ করছেন।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, রাজশাহী-৬ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মধ্যে তার জনপ্রিয়তা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিদেশে থেকেও এলাকার মানুষের পাশে থাকা, সামাজিক যোগাযোগ বজায় রাখা এবং পরিষ্কার ইমেজ তাকে অন্যান্যদের চেয়ে আলাদা করেছে।
বাঘা-চারঘাটের সাধারণ মানুষ এমন একজন নেতাকে চান, যিনি দুঃখে-সুখে পাশে থাকবেন এবং ক্ষমতায় গিয়েও জনগণের কাছে উপস্থিত থাকবেন। একজন তরুণ উদ্যোক্তা বলেন, “বিলাত ভাইয়ের মতো পরিচ্ছন্ন ও দায়িত্বশীল রাজনীতিকেরই প্রয়োজন আমাদের এলাকায়। তিনি তরুণদের জন্য প্রেরণার উৎস।”
দিন যতই এগোচ্ছে, ততই রাজশাহী-৬ আসনে আলোচনা বাড়ছে—ধানের শীষের গলায় এবার মালা পরবে কার? বাঘা ও চারঘাটের মানুষ অপেক্ষায় রয়েছেন যে, দলের মনোনয়ন যেই হোক, তিনি যেন মোঃ আরিফুল ইসলাম বিলাতের মতো জনগণনিষ্ঠ, বিনয়ী ও কর্মঠ নেতা হন।
বাঘা-চারঘাটে পরিবর্তনের আশা, আলোচনায় বিলাত
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশের রাজনীতিতে উত্তাপ বাড়ছে। বিশেষ করে মনোনয়নপ্রত্যাশীদের কর্মকাণ্ড এখন তৃণমূলে ছড়িয়ে পড়েছে। এবারের নির্বাচনে বিএনপি মাঠপর্যায়ে সক্রিয় ও গ্রহণযোগ্য নেতৃত্বকে অগ্রাধিকার দেবে বলে জানানো হয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে রাজশাহী-৬ (বাঘা-চারঘাট) আসনটি দলে এবং সাধারণ মানুষের মধ্যে বিশেষ আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে।
বাঘা-চারঘাটে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় রয়েছেন মালয়েশিয়া যুবদল মালাক্কা শাখার সাধারণ সম্পাদক ও কুয়ালালামপুর মহানগর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ আরিফুল ইসলাম বিলাত। প্রবাসে থাকলেও তিনি দীর্ঘদিন ধরে এলাকার মানুষের সঙ্গে নিয়মিত সংযোগ রাখছেন, সহায়তা প্রদান করছেন এবং সময় পেলে সরাসরি এলাকায় গিয়ে মানুষের সঙ্গে দেখা করছেন।
স্থানীয়রা মনে করেন, আরিফুল ইসলাম বিলাতের রাজনীতি ভিন্নধর্মী। তিনি প্রতিপক্ষকে আক্রমণ না করে সহযোগিতার বার্তা দেন। ভদ্রতা, হাসিমুখ, শালীন আচরণ এবং সবার প্রতি সম্মান প্রদর্শন তার জনপ্রিয়তার অন্যতম কারণ।
এক স্থানীয় শিক্ষক বলেন, “বিলাত ভাই এমন একজন নেতা, যিনি কথা দেন আর কথা রাখেন। রাজনীতি তার কাছে মানুষের সেবার মাধ্যম, ক্ষমতার নয়।”
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে আরিফুল ইসলাম বিলাত বলেন, “রাজনীতি আমার কাছে ক্ষমতার লড়াই নয়, মানুষের আস্থা ও ভালোবাসা অর্জনের লড়াই। আমি চাই বাঘা-চারঘাটের মানুষ উন্নত জীবনযাপন করুক, শিক্ষা, কর্মসংস্থান এবং চিকিৎসায় কেউ বঞ্চিত না হোক।”
তিনি আরও বলেন, “বিএনপি জনগণের দল। আমরা চাই দেশের গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে, ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে এবং তরুণ প্রজন্মকে রাজনৈতিকভাবে সচেতন ও স্বপ্নময় বাংলাদেশ গড়ার সুযোগ দিতে।”
বিলাতের রাজনৈতিক প্রেরণার মূল উৎস হল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান, যিনি দেশের গণতন্ত্র, ভোটাধিকার ও মানুষের মর্যাদা পুনরুদ্ধারের লড়াইয়ের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তারেক রহমানের নির্দেশনা মেনে তিনি বাঘা-চারঘাটের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ রাখতে এবং উন্নয়ন ও পরিবর্তনের পথে এগিয়ে নিতে কাজ করছেন।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, রাজশাহী-৬ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মধ্যে তার জনপ্রিয়তা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিদেশে থেকেও এলাকার মানুষের পাশে থাকা, সামাজিক যোগাযোগ বজায় রাখা এবং পরিষ্কার ইমেজ তাকে অন্যান্যদের চেয়ে আলাদা করেছে।
বাঘা-চারঘাটের সাধারণ মানুষ এমন একজন নেতাকে চান, যিনি দুঃখে-সুখে পাশে থাকবেন এবং ক্ষমতায় গিয়েও জনগণের কাছে উপস্থিত থাকবেন। একজন তরুণ উদ্যোক্তা বলেন, “বিলাত ভাইয়ের মতো পরিচ্ছন্ন ও দায়িত্বশীল রাজনীতিকেরই প্রয়োজন আমাদের এলাকায়। তিনি তরুণদের জন্য প্রেরণার উৎস।”
দিন যতই এগোচ্ছে, ততই রাজশাহী-৬ আসনে আলোচনা বাড়ছে—ধানের শীষের গলায় এবার মালা পরবে কার? বাঘা ও চারঘাটের মানুষ অপেক্ষায় রয়েছেন যে, দলের মনোনয়ন যেই হোক, তিনি যেন মোঃ আরিফুল ইসলাম বিলাতের মতো জনগণনিষ্ঠ, বিনয়ী ও কর্মঠ নেতা হন।