নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মোহাম্মদ শাহ আলম আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনী মাঠে ফেরার ঘোষণা দিয়েছেন।
শুক্রবার বিকেলে ফতুল্লার নিজ বাসভবনে দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে এক মতবিনিময় সভায় তিনি নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ইঙ্গিত দেন।
সভাস্থলে উপস্থিত নেতাকর্মীরা করতালির মাধ্যমে তাকে স্বাগত জানান। এসময় শাহ আলম বলেন,
“২০০৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে ধানের শীষ নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলাম। ভোটের ফল জোর করে পাল্টে দেওয়া হয়েছিল। এরপর বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করতে গেলে তিনি আমাকে সান্ত্বনা দিয়ে বলেছিলেন—‘তুমি জয়ী হয়েছ, রাজনীতি চালিয়ে যাও।’ সেই উৎসাহই আজও আমার অনুপ্রেরণা।”
দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক সংগ্রামের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন,
“আমার বিরুদ্ধে ২৪টি মামলা হয়েছিল। ব্যবসা বন্ধের হুমকিও ছিল। তবুও বিএনপির নেতাকর্মীদের পাশে থেকেছি, কাউকে একা হতে দেইনি।”
তারেক রহমানের নির্দেশনা মেনে রাজনীতি করছেন জানিয়ে শাহ আলম বলেন,
“আমার নেতা প্রার্থী বাছাইয়ে যে চারটি গুণের কথা বলেছেন—তার সবগুলোই আমি ধারণ করার চেষ্টা করি। আমি কোনো অনৈতিক কাজে জড়িত নই। বিশ্বাস করি, আল্লাহর ইচ্ছা থাকলে এবারও বিএনপি আমাকে মনোনয়ন দেবে।”
তিনি আরও বলেন,
“২০০১ সাল থেকেই বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয়। প্রচারবিমুখ হয়েও দলের জন্য নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করেছি। রাজনীতি আমার কাছে দায়িত্ব, প্রচারের বিষয় নয়।”
স্থানীয় নেতাকর্মীরা জানান, শাহ আলমের নির্বাচনী ঘোষণা বিএনপির তৃণমূলে নতুন উদ্দীপনা সৃষ্টি করেছে।
বিএনপির মাঠে ফেরার বার্তা দিলেন মোহাম্মদ শাহ আলম
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মোহাম্মদ শাহ আলম আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনী মাঠে ফেরার ঘোষণা দিয়েছেন।
শুক্রবার বিকেলে ফতুল্লার নিজ বাসভবনে দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে এক মতবিনিময় সভায় তিনি নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ইঙ্গিত দেন।
সভাস্থলে উপস্থিত নেতাকর্মীরা করতালির মাধ্যমে তাকে স্বাগত জানান। এসময় শাহ আলম বলেন,
“২০০৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে ধানের শীষ নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলাম। ভোটের ফল জোর করে পাল্টে দেওয়া হয়েছিল। এরপর বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করতে গেলে তিনি আমাকে সান্ত্বনা দিয়ে বলেছিলেন—‘তুমি জয়ী হয়েছ, রাজনীতি চালিয়ে যাও।’ সেই উৎসাহই আজও আমার অনুপ্রেরণা।”
দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক সংগ্রামের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন,
“আমার বিরুদ্ধে ২৪টি মামলা হয়েছিল। ব্যবসা বন্ধের হুমকিও ছিল। তবুও বিএনপির নেতাকর্মীদের পাশে থেকেছি, কাউকে একা হতে দেইনি।”
তারেক রহমানের নির্দেশনা মেনে রাজনীতি করছেন জানিয়ে শাহ আলম বলেন,
“আমার নেতা প্রার্থী বাছাইয়ে যে চারটি গুণের কথা বলেছেন—তার সবগুলোই আমি ধারণ করার চেষ্টা করি। আমি কোনো অনৈতিক কাজে জড়িত নই। বিশ্বাস করি, আল্লাহর ইচ্ছা থাকলে এবারও বিএনপি আমাকে মনোনয়ন দেবে।”
তিনি আরও বলেন,
“২০০১ সাল থেকেই বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয়। প্রচারবিমুখ হয়েও দলের জন্য নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করেছি। রাজনীতি আমার কাছে দায়িত্ব, প্রচারের বিষয় নয়।”
স্থানীয় নেতাকর্মীরা জানান, শাহ আলমের নির্বাচনী ঘোষণা বিএনপির তৃণমূলে নতুন উদ্দীপনা সৃষ্টি করেছে।