মাজহারুল ইসলাম বাদল, নবীনগরঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ (নবীনগর) আসনে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ও জেলা বিএনপির অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক কাজী নাজমুল হোসেন তাপসের পক্ষে হাজারো মোটরসাইকেলের শো–ডাউন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (১ নভেম্বর) দুপুরে আলিয়াবাদ গুল চত্ত্বর থেকে শুরু হওয়া এই শো–ডাউনটি শিবপুর, রাধিকা ও আশপাশের ইউনিয়ন প্রদক্ষিণ শেষে নবীনগর সমবায় মার্কেটের সামনে এসে সমাবেশে রূপ নেয়।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে কাজী তাপস বলেন,
“গত ১৭ বছর হামলা-মামলা ও দমন–নিপীড়নের মধ্যেও নবীনগরে আমরা সংগঠনকে টিকিয়ে রেখেছি। ২০১৮ সালের নির্বাচনে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া আমাকে ধানের শীষ প্রতীক দিয়েছিলেন, কিন্তু ফ্যাসিস্ট সরকারের নিপীড়নের মধ্য দিয়ে সেই বিজয় ছিনিয়ে নেওয়া হয়। জনগণ এখন পরিবর্তন চায়।”
তিনি আরও বলেন,
“২০২৬ সালের নির্বাচন বাংলার মাটিতেই অনুষ্ঠিত হবে। আমি যদি নবীনগরের জনগণের আস্থা অর্জন করে মনোনয়ন পাই, তাহলে ভোটের মাধ্যমে বিজয় এনে দেশনেতা তারেক রহমানকে উপহার দিতে চাই।”
তাপস জানান, বিএনপির ঘোষিত ৩১ দফা কর্মসূচি তৃণমূল পর্যন্ত পৌঁছে দিতে নবীনগরের ২৩৬টি গ্রামে ১২০ দিনের কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।
শো–ডাউনে অংশ নেন সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার শফিকুল ইসলাম, উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আনিছুল রহমান মঞ্জু, হাজী শাহাবুদ্দিন, উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক এমদাদুল বারী, জেলা বিএনপির সদস্য হযরত আলী ও সাবেক ছাত্রদল সভাপতি মো. রুবেলসহ বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল ও অঙ্গসংগঠনের হাজারো নেতা–কর্মী।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে কাজী তাপসের নেতৃত্বে বিশাল মোটরসাইকেল শো–ডাউন
মাজহারুল ইসলাম বাদল, নবীনগরঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ (নবীনগর) আসনে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ও জেলা বিএনপির অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক কাজী নাজমুল হোসেন তাপসের পক্ষে হাজারো মোটরসাইকেলের শো–ডাউন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (১ নভেম্বর) দুপুরে আলিয়াবাদ গুল চত্ত্বর থেকে শুরু হওয়া এই শো–ডাউনটি শিবপুর, রাধিকা ও আশপাশের ইউনিয়ন প্রদক্ষিণ শেষে নবীনগর সমবায় মার্কেটের সামনে এসে সমাবেশে রূপ নেয়।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে কাজী তাপস বলেন,
“গত ১৭ বছর হামলা-মামলা ও দমন–নিপীড়নের মধ্যেও নবীনগরে আমরা সংগঠনকে টিকিয়ে রেখেছি। ২০১৮ সালের নির্বাচনে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া আমাকে ধানের শীষ প্রতীক দিয়েছিলেন, কিন্তু ফ্যাসিস্ট সরকারের নিপীড়নের মধ্য দিয়ে সেই বিজয় ছিনিয়ে নেওয়া হয়। জনগণ এখন পরিবর্তন চায়।”
তিনি আরও বলেন,
“২০২৬ সালের নির্বাচন বাংলার মাটিতেই অনুষ্ঠিত হবে। আমি যদি নবীনগরের জনগণের আস্থা অর্জন করে মনোনয়ন পাই, তাহলে ভোটের মাধ্যমে বিজয় এনে দেশনেতা তারেক রহমানকে উপহার দিতে চাই।”
তাপস জানান, বিএনপির ঘোষিত ৩১ দফা কর্মসূচি তৃণমূল পর্যন্ত পৌঁছে দিতে নবীনগরের ২৩৬টি গ্রামে ১২০ দিনের কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।
শো–ডাউনে অংশ নেন সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার শফিকুল ইসলাম, উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আনিছুল রহমান মঞ্জু, হাজী শাহাবুদ্দিন, উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক এমদাদুল বারী, জেলা বিএনপির সদস্য হযরত আলী ও সাবেক ছাত্রদল সভাপতি মো. রুবেলসহ বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল ও অঙ্গসংগঠনের হাজারো নেতা–কর্মী।