নবীনগরে সঙ্গীত সন্ধ্যায় প্রধান অতিথি রাজীব আহসান চৌধুরী পাপ্পু

মাজহারুল ইসলাম বাদলঃ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে মহর্ষি মদনমোহন দত্তকে স্মরণ করে আয়োজিত এক মনোজ্ঞ সঙ্গীত সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত হয় গতকাল রাতে। স্থানীয় উদ্যোগে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার সিইও এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ-সাধারণ সম্পাদক রাজীব আহসান চৌধুরী পাপ্পু। দীর্ঘদিন রাজপথে সংগ্রামে সক্রিয় ভূমিকার কারণে তিনি বিএনপির নিবেদিতপ্রাণ কর্মী হিসেবে এলাকায় সুপরিচিত।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি নবীনগরবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, তিনি দেশের যেকোনো প্রান্তে থাকলেও নবীনগরের মানুষ তার হৃদয়ে বিশেষ স্থান দখল করে আছে। তিনি জানান, জনগণের দোয়া ও সহযোগিতাই তাকে সবসময় অনুপ্রাণিত করে এবং রাজনৈতিকভাবে এগিয়ে যেতে শক্তি জোগায়। তিনি আরও বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ নবীনগর আসনে ধানের শীষের চূড়ান্ত মনোনয়ন যে নেতাই পান, তিনি তার সাথে জনতার দ্বারপ্রান্তে আসবেন এবং জনগণের সমর্থন নিয়ে সামনে এগিয়ে যাবেন।

এ সময় ঢাকার পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিব গোলাম কিবরিয়ার নৃশংস হত্যাকাণ্ডের খবর পৌঁছালে তিনি জরুরি ভিত্তিতে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়ে যান। তার অনুপস্থিতিতে অনুষ্ঠান শেষে কেউ উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে নিয়ম বহির্ভূত বক্তব্য দিলে তা নিয়ে বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান জানান তিনি। তিনি বলেন, দলের অভ্যন্তরে বা বাইরে কেউ ব্যক্তিগত মনগড়া বক্তব্য দিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি করলে তা গুরুত্ব না দিয়ে সংগঠনের নীতিমালাই অনুসরণ করা উচিত।

আরোও পড়ুন – পল্লবীতে যুবদল নেতা কিবরিয়া হত্যা: পরিবারকে সান্ত্বনা দিতে বিএনপি নেতাদের উপস্থিতি, দোষীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি

আগামীকাল ১৯ নভেম্বর নবীনগর পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়নকে কেন্দ্র করে আয়োজিত জনসমাবেশে সর্বস্তরের মানুষের উপস্থিতি কামনা করেন তিনি। বিশেষ করে কনিকাড়া গ্রামসহ নবীনগরের সব এলাকার জনগণকে সেখানে অংশগ্রহণের অনুরোধ জানান তিনি, যাতে গণতান্ত্রিক আন্দোলন আরও বেগবান হয় এবং জনগণের দাবি শক্তভাবে উচ্চারিত হয়।

নবীনগরের এই আয়োজন শুধু একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান নয়, বরং রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ সময়ের প্রেক্ষাপটে মানুষের মিলনমেলায় রূপ নেয়। স্থানীয় জনগণ ও অংশগ্রহণকারীদের উপস্থিতি অনুষ্ঠানটিকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে।

নবীনগরে সঙ্গীত সন্ধ্যায় প্রধান অতিথি রাজীব আহসান চৌধুরী পাপ্পু

নভেম্বর ১৮, ২০২৫

মাজহারুল ইসলাম বাদলঃ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে মহর্ষি মদনমোহন দত্তকে স্মরণ করে আয়োজিত এক মনোজ্ঞ সঙ্গীত সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত হয় গতকাল রাতে। স্থানীয় উদ্যোগে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার সিইও এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ-সাধারণ সম্পাদক রাজীব আহসান চৌধুরী পাপ্পু। দীর্ঘদিন রাজপথে সংগ্রামে সক্রিয় ভূমিকার কারণে তিনি বিএনপির নিবেদিতপ্রাণ কর্মী হিসেবে এলাকায় সুপরিচিত।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি নবীনগরবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, তিনি দেশের যেকোনো প্রান্তে থাকলেও নবীনগরের মানুষ তার হৃদয়ে বিশেষ স্থান দখল করে আছে। তিনি জানান, জনগণের দোয়া ও সহযোগিতাই তাকে সবসময় অনুপ্রাণিত করে এবং রাজনৈতিকভাবে এগিয়ে যেতে শক্তি জোগায়। তিনি আরও বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ নবীনগর আসনে ধানের শীষের চূড়ান্ত মনোনয়ন যে নেতাই পান, তিনি তার সাথে জনতার দ্বারপ্রান্তে আসবেন এবং জনগণের সমর্থন নিয়ে সামনে এগিয়ে যাবেন।

এ সময় ঢাকার পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিব গোলাম কিবরিয়ার নৃশংস হত্যাকাণ্ডের খবর পৌঁছালে তিনি জরুরি ভিত্তিতে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়ে যান। তার অনুপস্থিতিতে অনুষ্ঠান শেষে কেউ উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে নিয়ম বহির্ভূত বক্তব্য দিলে তা নিয়ে বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান জানান তিনি। তিনি বলেন, দলের অভ্যন্তরে বা বাইরে কেউ ব্যক্তিগত মনগড়া বক্তব্য দিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি করলে তা গুরুত্ব না দিয়ে সংগঠনের নীতিমালাই অনুসরণ করা উচিত।

আরোও পড়ুন – পল্লবীতে যুবদল নেতা কিবরিয়া হত্যা: পরিবারকে সান্ত্বনা দিতে বিএনপি নেতাদের উপস্থিতি, দোষীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি

আগামীকাল ১৯ নভেম্বর নবীনগর পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়নকে কেন্দ্র করে আয়োজিত জনসমাবেশে সর্বস্তরের মানুষের উপস্থিতি কামনা করেন তিনি। বিশেষ করে কনিকাড়া গ্রামসহ নবীনগরের সব এলাকার জনগণকে সেখানে অংশগ্রহণের অনুরোধ জানান তিনি, যাতে গণতান্ত্রিক আন্দোলন আরও বেগবান হয় এবং জনগণের দাবি শক্তভাবে উচ্চারিত হয়।

নবীনগরের এই আয়োজন শুধু একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান নয়, বরং রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ সময়ের প্রেক্ষাপটে মানুষের মিলনমেলায় রূপ নেয়। স্থানীয় জনগণ ও অংশগ্রহণকারীদের উপস্থিতি অনুষ্ঠানটিকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে।