মো: সাকিবুল ইসলাম স্বাধীন, রাজশাহী
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের সলিমপুর এলাকায় সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে এখন টেলিভিশনের ব্যুরো প্রধান হোসাইন জিয়াদ, চিত্র সাংবাদিক পারভেজসহ তিন সাংবাদিকের ওপর নৃশংস হামলার প্রতিবাদে রাজশাহীতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) দুপুরে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে রাজশাহী-ঢাকা মহাসড়কের পাশে এ মানববন্ধনের আয়োজন করে রাজশাহী টেলিভিশন জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন ও রাজশাহী বরেন্দ্র প্রেসক্লাব। এতে রাজশাহীর বিভিন্ন সাংবাদিক সংগঠন ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সংহতি জানিয়ে অংশ নেন।

বক্তারা বলেন, সাংবাদিকদের ওপর হামলা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়—এটি গণতন্ত্র ও সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার ওপর পরিকল্পিত আঘাত। তারা বলেন,
“সাংবাদিকদের ওপর হামলা শুধু একজন মানুষকে নয়, গোটা গণতন্ত্রকে নিস্তব্ধ করার প্রচেষ্টা। এই ধারাবাহিকতা রোধে রাষ্ট্রের উচিত দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা।”
বক্তারা আরও অভিযোগ করেন, সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডসহ অতীতের বহু সাংবাদিক নির্যাতনের বিচার না হওয়ায় অপরাধীরা বারবার সাহস পাচ্ছে। তাই সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রশাসনকে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে।
কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন—
রাজশাহী টেলিভিশন জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক ও মোহনা টিভির ব্যুরো প্রধান মেহেদি হাসান শ্যামল, এখন টিভির ব্যুরো প্রধান রাকিবুল হাসান রাকিব, ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভির ব্যুরো প্রধান আহসান হাবিব অপু, দেশ টিভির ব্যুরো প্রধান কাজী শাহেদ, স্টার নিউজের ব্যুরো প্রধান জিয়াউর গণি সেলিম, যমুনা টেলিভিশনের রিপোর্টার তারেক মাহমুদ, নিউজ২৪-এর স্টাফ রিপোর্টার মতিউর মর্তুজা, রাজশাহী প্রেস ক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আবু কাওসার মাখন, রাজশাহী বরেন্দ্র প্রেসক্লাবের সভাপতি রেজাউল করিম, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি মনির হোসাইন মাহিন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক আল জাবের আহমেদ, এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সাজিদ হোসেনসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমের সাংবাদিকরা।
সাংবাদিক নেতারা বলেন, সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনায় সংবাদকর্মীরা বরাবরের মতো ঐক্যবদ্ধ। তারা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন—
“যদি সীতাকুণ্ডে সাংবাদিকদের ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচার না করা হয়, তবে সারাদেশের সাংবাদিক সমাজ আরও কঠোর আন্দোলনে নামতে বাধ্য হবে।”
সাংবাদিকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে রাজশাহীতে মানববন্ধন — দোষীদের গ্রেপ্তারে আল্টিমেটাম সাংবাদিক সংগঠনের
মো: সাকিবুল ইসলাম স্বাধীন, রাজশাহী
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের সলিমপুর এলাকায় সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে এখন টেলিভিশনের ব্যুরো প্রধান হোসাইন জিয়াদ, চিত্র সাংবাদিক পারভেজসহ তিন সাংবাদিকের ওপর নৃশংস হামলার প্রতিবাদে রাজশাহীতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) দুপুরে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে রাজশাহী-ঢাকা মহাসড়কের পাশে এ মানববন্ধনের আয়োজন করে রাজশাহী টেলিভিশন জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন ও রাজশাহী বরেন্দ্র প্রেসক্লাব। এতে রাজশাহীর বিভিন্ন সাংবাদিক সংগঠন ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সংহতি জানিয়ে অংশ নেন।

বক্তারা বলেন, সাংবাদিকদের ওপর হামলা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়—এটি গণতন্ত্র ও সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার ওপর পরিকল্পিত আঘাত। তারা বলেন,
“সাংবাদিকদের ওপর হামলা শুধু একজন মানুষকে নয়, গোটা গণতন্ত্রকে নিস্তব্ধ করার প্রচেষ্টা। এই ধারাবাহিকতা রোধে রাষ্ট্রের উচিত দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা।”
বক্তারা আরও অভিযোগ করেন, সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডসহ অতীতের বহু সাংবাদিক নির্যাতনের বিচার না হওয়ায় অপরাধীরা বারবার সাহস পাচ্ছে। তাই সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রশাসনকে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে।
কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন—
রাজশাহী টেলিভিশন জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক ও মোহনা টিভির ব্যুরো প্রধান মেহেদি হাসান শ্যামল, এখন টিভির ব্যুরো প্রধান রাকিবুল হাসান রাকিব, ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভির ব্যুরো প্রধান আহসান হাবিব অপু, দেশ টিভির ব্যুরো প্রধান কাজী শাহেদ, স্টার নিউজের ব্যুরো প্রধান জিয়াউর গণি সেলিম, যমুনা টেলিভিশনের রিপোর্টার তারেক মাহমুদ, নিউজ২৪-এর স্টাফ রিপোর্টার মতিউর মর্তুজা, রাজশাহী প্রেস ক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আবু কাওসার মাখন, রাজশাহী বরেন্দ্র প্রেসক্লাবের সভাপতি রেজাউল করিম, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি মনির হোসাইন মাহিন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক আল জাবের আহমেদ, এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সাজিদ হোসেনসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমের সাংবাদিকরা।
সাংবাদিক নেতারা বলেন, সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনায় সংবাদকর্মীরা বরাবরের মতো ঐক্যবদ্ধ। তারা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন—
“যদি সীতাকুণ্ডে সাংবাদিকদের ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচার না করা হয়, তবে সারাদেশের সাংবাদিক সমাজ আরও কঠোর আন্দোলনে নামতে বাধ্য হবে।”