সেলিম মাহবুব, সুনামগঞ্জ:
বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য, সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কলিম উদ্দিন আহমেদ মিলন সুনামগঞ্জ-৫, ছাতক-দোয়ারাবাজার আসনে দলীয় প্রার্থীর দায়িত্ব পালন করতে গর্বিত বোধ করছেন। তিনি বলেন, দল তাঁকে মনোনয়ন দিয়েছে এবং তিনি জনগণের ভোট, দোয়া ও সহযোগিতা কামনা করেন।
রবিবার বিকেলে ইসলামপুর ইউনিয়নের গণেশপুর-মাদ্রাসা বাজারে অনুষ্ঠিত গণসংযোগে মিলন স্থানীয় নেতাকর্মী ও জনসাধারণের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ স্থাপন করেন। এই সময় তিনি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা কর্মসূচির লিফলেট বিতরণে সক্রিয় ভূমিকা নেন। তিনি বলেন, ক্ষমতায় আসলে এই এলাকার উন্নয়ন এবং সাধারণ মানুষদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে তারা কাজ করবেন।
স্থানীয় বিএনপির আয়োজিত সভায় সভাপতিত্ব করেন ইউপি সদস্য বাবুল মিয়া, এবং পরিচালনা করেন যুবদল নেতা রুবেল আহমদ। সভায় জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য আব্দুর রহমান, ছাতক পৌর বিএনপির আহ্বায়ক শামছুর রহমান শামছু, যুগ্ম আহ্বায়ক জসিম উদ্দিন সুমেন ও সামসুর রহমান বাবুলসহ অন্যান্য স্থানীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া ইসলামপুর ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হাজী আশিদ আলী ও কমিটির সদস্য বাবুল মেম্বার, বিএনপি নেতা সেকুল আহমদ, যুবদল নেতা সুরুজ মিয়া প্রমুখও সভায় অংশগ্রহণ করেন।
আরোও পড়ুন – আগামী জাতীয় নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতিকে ভোট দিতে প্রস্তুত ছাতক-দোয়ারাবাজারের মানুষ: কলিম উদ্দিন আহমেদ মিলন
সভা শুরু হয় পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে, যা সম্পন্ন করেন হাফিজ আমির আহমদ। এছাড়া উপজেলা ও পৌর যুবদল, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দল এবং ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা উপস্থিত থেকে সমর্থন জানান।
মিলন এ সময় স্থানীয়দের উদ্দেশে বলেন, ২০১৮ সালের নির্বাচনে তিনি দলীয় মনোনয়ন পাননি, তবে সেই সিদ্ধান্ত শ্রদ্ধার সঙ্গে মেনে নিয়েছিলেন। এবার তিনি নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন এবং আশা প্রকাশ করেছেন, সকল নেতাকর্মী ও সমর্থক ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষ প্রতিকের পক্ষে কাজ করবেন।
গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ কার্যক্রমের মাধ্যমে তিনি এলাকার সাধারণ মানুষ ও স্থানীয় নেতাদের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ স্থাপন করেছেন। এই উদ্যোগের মাধ্যমে নির্বাচনকে আরও সক্রিয় ও স্বচ্ছ করার পরিকল্পনা রয়েছে। স্থানীয়ভাবে রাজনৈতিক সচেতনতা বৃদ্ধির পাশাপাশি ধানের শীষ প্রতিকের জনপ্রিয়তা বাড়াতে মিলনের এই পদক্ষেপকে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
সুনামগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে সমর্থন বাড়াতে সাবেক এমপি মিলনের গণসংযোগ
সেলিম মাহবুব, সুনামগঞ্জ:
বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য, সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কলিম উদ্দিন আহমেদ মিলন সুনামগঞ্জ-৫, ছাতক-দোয়ারাবাজার আসনে দলীয় প্রার্থীর দায়িত্ব পালন করতে গর্বিত বোধ করছেন। তিনি বলেন, দল তাঁকে মনোনয়ন দিয়েছে এবং তিনি জনগণের ভোট, দোয়া ও সহযোগিতা কামনা করেন।
রবিবার বিকেলে ইসলামপুর ইউনিয়নের গণেশপুর-মাদ্রাসা বাজারে অনুষ্ঠিত গণসংযোগে মিলন স্থানীয় নেতাকর্মী ও জনসাধারণের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ স্থাপন করেন। এই সময় তিনি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা কর্মসূচির লিফলেট বিতরণে সক্রিয় ভূমিকা নেন। তিনি বলেন, ক্ষমতায় আসলে এই এলাকার উন্নয়ন এবং সাধারণ মানুষদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে তারা কাজ করবেন।
স্থানীয় বিএনপির আয়োজিত সভায় সভাপতিত্ব করেন ইউপি সদস্য বাবুল মিয়া, এবং পরিচালনা করেন যুবদল নেতা রুবেল আহমদ। সভায় জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য আব্দুর রহমান, ছাতক পৌর বিএনপির আহ্বায়ক শামছুর রহমান শামছু, যুগ্ম আহ্বায়ক জসিম উদ্দিন সুমেন ও সামসুর রহমান বাবুলসহ অন্যান্য স্থানীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া ইসলামপুর ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হাজী আশিদ আলী ও কমিটির সদস্য বাবুল মেম্বার, বিএনপি নেতা সেকুল আহমদ, যুবদল নেতা সুরুজ মিয়া প্রমুখও সভায় অংশগ্রহণ করেন।
আরোও পড়ুন – আগামী জাতীয় নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতিকে ভোট দিতে প্রস্তুত ছাতক-দোয়ারাবাজারের মানুষ: কলিম উদ্দিন আহমেদ মিলন
সভা শুরু হয় পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে, যা সম্পন্ন করেন হাফিজ আমির আহমদ। এছাড়া উপজেলা ও পৌর যুবদল, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দল এবং ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা উপস্থিত থেকে সমর্থন জানান।
মিলন এ সময় স্থানীয়দের উদ্দেশে বলেন, ২০১৮ সালের নির্বাচনে তিনি দলীয় মনোনয়ন পাননি, তবে সেই সিদ্ধান্ত শ্রদ্ধার সঙ্গে মেনে নিয়েছিলেন। এবার তিনি নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন এবং আশা প্রকাশ করেছেন, সকল নেতাকর্মী ও সমর্থক ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষ প্রতিকের পক্ষে কাজ করবেন।
গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ কার্যক্রমের মাধ্যমে তিনি এলাকার সাধারণ মানুষ ও স্থানীয় নেতাদের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ স্থাপন করেছেন। এই উদ্যোগের মাধ্যমে নির্বাচনকে আরও সক্রিয় ও স্বচ্ছ করার পরিকল্পনা রয়েছে। স্থানীয়ভাবে রাজনৈতিক সচেতনতা বৃদ্ধির পাশাপাশি ধানের শীষ প্রতিকের জনপ্রিয়তা বাড়াতে মিলনের এই পদক্ষেপকে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।