পলাশ হোসেন শরীফঃ
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা থানাধীন কুতুবপুর ইউনিয়নে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। নারায়ণগঞ্জ–৪ আসনের ধানের শীষের মনোনয়ন প্রত্যাশী এবং বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির অন্যতম সদস্য আলহাজ্ব মোহাম্মদ শাহ আলমের নির্দেশনায় কুতুবপুর ইউনিয়ন যুবদলের উদ্যোগে ১৬ ডিসেম্বর এ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসকে স্মরণ, মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মদানকারী শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো এবং জুলাই আন্দোলনে শহীদ ও আহতদের জন্য দোয়া করার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। একই সঙ্গে বিএনপির চেয়ারপার্সন, সাবেক তিনবারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কুতুবপুর ইউনিয়ন যুবদল নেতা আকতার হোসেন নিপুন। তিনি তার সভাপতির বক্তব্যে মহান মুক্তিযুদ্ধের আত্মত্যাগ, দেশের স্বাধীনতা অর্জনের ইতিহাস এবং গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ রক্ষায় রাজনৈতিক সংগঠনগুলোর দায়িত্বের বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে তুলে ধরেন। তিনি বলেন, বিজয় দিবস কেবল একটি উৎসবের দিন নয়, এটি আত্মত্যাগ, সংগ্রাম ও দেশপ্রেমের অনন্য স্মারক।

অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ফতুল্লা থানা যুবদল নেতা মো. পলাশ হোসেন শরিফ, যিনি একই সঙ্গে নারায়ণগঞ্জ জেলা জাতীয়তাবাদী জিয়া সৈনিক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন কুতুবপুর ইউনিয়ন যুবদল নেতা কাজল সরদার ও বাপ্পি। তাদের সক্রিয় ভূমিকার মাধ্যমে অনুষ্ঠানটি সুশৃঙ্খল ও সুন্দরভাবে সম্পন্ন হয়।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এম এ আকবর। তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ, স্বাধীনতার চেতনা এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনের ধারাবাহিকতা নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি তরুণ প্রজন্মকে ইতিহাস জানার পাশাপাশি দেশ ও মানুষের কল্যাণে সক্রিয় ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।
প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুতুবপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবু তাহের মোল্লা। তিনি স্বাধীনতার দীর্ঘ পথচলা, রাজনৈতিক সংগ্রাম এবং বর্তমান প্রেক্ষাপটে গণতান্ত্রিক আন্দোলনের গুরুত্ব নিয়ে বক্তব্য দেন। তিনি বলেন, মহান বিজয় দিবস আমাদের মনে করিয়ে দেয় জনগণের ঐক্যই যেকোনো পরিবর্তনের প্রধান শক্তি।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুতুবপুর ইউনিয়ন বিএনপির সহ-সভাপতি দিন ইসলাম দিলু, নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার সাঈদ রেজা খান, ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য হান্নানুর রহমান রঞ্জু এবং ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মাসুদুর রহমান মাসুদ। তারা সবাই নিজ নিজ বক্তব্যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করে রাজনীতিতে সততা ও দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ করার প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরেন।
এছাড়াও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নুর ইসলাম সাহেদ, ৬ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক রাজা এবং সাবেক সাধারণ সম্পাদক গাজি ইব্রাহীম। জেলা ও থানা পর্যায়ের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দও অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।
উল্লেখযোগ্য উপস্থিতিদের মধ্যে ছিলেন নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক হুমায়রা আকতার প্রিয়া, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক আলি হায়দার রবি, আরিফ হাওলাদার আকাশ, ইলিয়াস হোসাইন খোকা। এছাড়া জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক সদস্য ডা. মাসুদ, সাবেক স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক মিঠু, জেলা শ্রমিকদলের সহ-সভাপতি কবির হোসেন, ফতুল্লা থানা ছাত্রদলের আহ্বায়ক সদস্য আব্দুল্লা, তোলারাম কলেজ ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক ফারুক খান সুজন উপস্থিত ছিলেন।

কুতুবপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান সাগর, যুগ্ম সম্পাদক নাইমুর রহমান দুর্জয়, ইসলামিয়া বাজার সমিতির পরিচালক সদস্য আসু তালুকদার, হাজি মিছির আলী কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি সিয়াম আকবর ও সদস্য সাইফুল ইসলাম সাজিদ অনুষ্ঠানে অংশ নেন। এছাড়া ৮ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রদলের সভাপতি ফাহাদ মোল্লা, ইউনিয়ন ছাত্রদল নেতা আসিফ মোল্লা ও শাওন আকবর উপস্থিত ছিলেন।
যুবদল নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ১ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুর রহমান বিশ্বাস, ৮ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল, ৮ নম্বর ওয়ার্ড যুবদল নেতা খোকন, ৩ নম্বর ওয়ার্ড যুবদল নেতা সালাম প্রদান ও মহাসিন। পাশাপাশি কুতুবপুর ইউনিয়ন যুবদল নেতা রবিন সর্দার, ইউসুফ, সুমন, সজীব, পিন্টু, সাজ্জাদ, শান্ত, আদনান মুন্না ও আবু সাঈদ প্রধানসহ অসংখ্য নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
আলোচনা সভা শেষে মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মদানকারী শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা, জুলাই আন্দোলনে আহতদের সুস্থতা এবং দেশ ও জাতির শান্তি, সমৃদ্ধি ও গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রা কামনা করে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। পুরো আয়োজনটি শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ও শৃঙ্খলার সঙ্গে সম্পন্ন হয়।
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে কুতুবপুর ইউনিয়ন যুবদলের কর্মসূচি
পলাশ হোসেন শরীফঃ
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা থানাধীন কুতুবপুর ইউনিয়নে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। নারায়ণগঞ্জ–৪ আসনের ধানের শীষের মনোনয়ন প্রত্যাশী এবং বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির অন্যতম সদস্য আলহাজ্ব মোহাম্মদ শাহ আলমের নির্দেশনায় কুতুবপুর ইউনিয়ন যুবদলের উদ্যোগে ১৬ ডিসেম্বর এ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসকে স্মরণ, মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মদানকারী শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো এবং জুলাই আন্দোলনে শহীদ ও আহতদের জন্য দোয়া করার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। একই সঙ্গে বিএনপির চেয়ারপার্সন, সাবেক তিনবারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কুতুবপুর ইউনিয়ন যুবদল নেতা আকতার হোসেন নিপুন। তিনি তার সভাপতির বক্তব্যে মহান মুক্তিযুদ্ধের আত্মত্যাগ, দেশের স্বাধীনতা অর্জনের ইতিহাস এবং গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ রক্ষায় রাজনৈতিক সংগঠনগুলোর দায়িত্বের বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে তুলে ধরেন। তিনি বলেন, বিজয় দিবস কেবল একটি উৎসবের দিন নয়, এটি আত্মত্যাগ, সংগ্রাম ও দেশপ্রেমের অনন্য স্মারক।

অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ফতুল্লা থানা যুবদল নেতা মো. পলাশ হোসেন শরিফ, যিনি একই সঙ্গে নারায়ণগঞ্জ জেলা জাতীয়তাবাদী জিয়া সৈনিক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন কুতুবপুর ইউনিয়ন যুবদল নেতা কাজল সরদার ও বাপ্পি। তাদের সক্রিয় ভূমিকার মাধ্যমে অনুষ্ঠানটি সুশৃঙ্খল ও সুন্দরভাবে সম্পন্ন হয়।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এম এ আকবর। তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ, স্বাধীনতার চেতনা এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনের ধারাবাহিকতা নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি তরুণ প্রজন্মকে ইতিহাস জানার পাশাপাশি দেশ ও মানুষের কল্যাণে সক্রিয় ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।
প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুতুবপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবু তাহের মোল্লা। তিনি স্বাধীনতার দীর্ঘ পথচলা, রাজনৈতিক সংগ্রাম এবং বর্তমান প্রেক্ষাপটে গণতান্ত্রিক আন্দোলনের গুরুত্ব নিয়ে বক্তব্য দেন। তিনি বলেন, মহান বিজয় দিবস আমাদের মনে করিয়ে দেয় জনগণের ঐক্যই যেকোনো পরিবর্তনের প্রধান শক্তি।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুতুবপুর ইউনিয়ন বিএনপির সহ-সভাপতি দিন ইসলাম দিলু, নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার সাঈদ রেজা খান, ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য হান্নানুর রহমান রঞ্জু এবং ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মাসুদুর রহমান মাসুদ। তারা সবাই নিজ নিজ বক্তব্যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করে রাজনীতিতে সততা ও দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ করার প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরেন।
এছাড়াও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নুর ইসলাম সাহেদ, ৬ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক রাজা এবং সাবেক সাধারণ সম্পাদক গাজি ইব্রাহীম। জেলা ও থানা পর্যায়ের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দও অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।
উল্লেখযোগ্য উপস্থিতিদের মধ্যে ছিলেন নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক হুমায়রা আকতার প্রিয়া, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক আলি হায়দার রবি, আরিফ হাওলাদার আকাশ, ইলিয়াস হোসাইন খোকা। এছাড়া জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক সদস্য ডা. মাসুদ, সাবেক স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক মিঠু, জেলা শ্রমিকদলের সহ-সভাপতি কবির হোসেন, ফতুল্লা থানা ছাত্রদলের আহ্বায়ক সদস্য আব্দুল্লা, তোলারাম কলেজ ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক ফারুক খান সুজন উপস্থিত ছিলেন।

কুতুবপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান সাগর, যুগ্ম সম্পাদক নাইমুর রহমান দুর্জয়, ইসলামিয়া বাজার সমিতির পরিচালক সদস্য আসু তালুকদার, হাজি মিছির আলী কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি সিয়াম আকবর ও সদস্য সাইফুল ইসলাম সাজিদ অনুষ্ঠানে অংশ নেন। এছাড়া ৮ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রদলের সভাপতি ফাহাদ মোল্লা, ইউনিয়ন ছাত্রদল নেতা আসিফ মোল্লা ও শাওন আকবর উপস্থিত ছিলেন।
যুবদল নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ১ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুর রহমান বিশ্বাস, ৮ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল, ৮ নম্বর ওয়ার্ড যুবদল নেতা খোকন, ৩ নম্বর ওয়ার্ড যুবদল নেতা সালাম প্রদান ও মহাসিন। পাশাপাশি কুতুবপুর ইউনিয়ন যুবদল নেতা রবিন সর্দার, ইউসুফ, সুমন, সজীব, পিন্টু, সাজ্জাদ, শান্ত, আদনান মুন্না ও আবু সাঈদ প্রধানসহ অসংখ্য নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
আলোচনা সভা শেষে মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মদানকারী শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা, জুলাই আন্দোলনে আহতদের সুস্থতা এবং দেশ ও জাতির শান্তি, সমৃদ্ধি ও গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রা কামনা করে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। পুরো আয়োজনটি শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ও শৃঙ্খলার সঙ্গে সম্পন্ন হয়।