মোঃ জাকির হোসেন, স্টাফ রিপোর্টারঃ
জুড়ী উপজেলার জায়ফরনগর ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামের মধ্যবিত্ত খামারি চেরাগ মিয়া দীর্ঘদিন ধরে হাঁস পালন করে জীবিকা নির্বাহ করে আসছিলেন। প্রায় ১২ থেকে ১৪ বছর ধরে তিনি নিয়মিতভাবে হাকালুকি হাওরে হাঁস চরান এবং বিকেলে ঘরে ফিরিয়ে আনেন। তার খামারে প্রায় পাঁচশত হাঁস ছিল, যা ছিল পরিবারের একমাত্র নির্ভরতা। কিন্তু গত বৃহস্পতিবার ১৩ নভেম্বর সকালে প্রতিদিনের মতো হাঁস ছেড়ে ক্ষেতের কাজে যাওয়ার পর ফিরে এসে দেখেন তার খামারের ৩৩৫টি হাঁস মৃত অবস্থায় পড়ে আছে। ধারণা করা হচ্ছে, আশেপাশের জমিতে অজ্ঞাত কেউ বিষ প্রয়োগ করায় হাঁসগুলো মারা যায়। ঘটনাটি চেরাগ মিয়ার পরিবারকে পুরোপুরি বিপর্যস্ত করে তোলে।
সংবাদটি স্থানীয় ও জাতীয় গণমাধ্যমে প্রচার হলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বিষয়টি জানতে পারেন। পরে ক্ষতিগ্রস্ত খামারির পাশে দাঁড়ানোর নির্দেশ দেন তিনি। তার নির্দেশে যুবদলের সভাপতি আব্দুল মোনায়েম মুন্না ও সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়নের তত্ত্বাবধানে মৌলভীবাজার জেলা যুবদলের সভাপতি জাকির হোসেন উজ্জ্বল চেরাগ মিয়ার বাড়িতে গিয়ে আর্থিক সহায়তা পৌঁছে দেন। মঙ্গলবার ১৮ নভেম্বর চেরাগ মিয়ার হাতে নগদ পঞ্চাশ হাজার টাকা তুলে দেওয়া হয়।
আরোও পড়ুন – ছাতকে মাদ্রাসার উন্নয়নে যুক্তরাজ্য প্রবাসীর প্রতিশ্রুত অনুদান প্রদান
অনুদান প্রদানের সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক হাফিজ আহমদ মাহফুজ, জেলা যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও জুড়ী উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক হাজী নিপার রেজা, জুড়ী উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব সাইফুর রহমান, জুড়ী উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক ইমতিয়াজ গফুর মারুফ ও ফয়সল আহমদ। আরও উপস্থিত ছিলেন জুড়ী উপজেলা ছাত্রদলের সদস্য সচিব সোহেল আহমদ, তৈয়বুন্নেছা খানম সরকারি কলেজ ছাত্রদলের আহবায়ক আমির হোসেন এবং সদর জায়ফরনগর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক তানভীর খান।
জেলা যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাজী নিপার রেজা জানান, গণমাধ্যমে খবর দেখে তারেক রহমান তাৎক্ষণিকভাবে সাহায্যের সিদ্ধান্ত নেন এবং কেন্দ্রীয় যুবদলকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেন। দলের তত্ত্বাবধানে চেরাগ মিয়ার হাতে অনুদান পৌঁছে দেওয়া হয় এবং তার ক্ষতি কিছুটা হলেও কাটিয়ে উঠতে সহায়তা করা হয়।
চেরাগ মিয়া জানান, হঠাৎ করে খামারের এমন ক্ষতিতে তিনি মারাত্মকভাবে হতাশ হয়ে পড়েছিলেন। হাঁস মারা যাওয়ার পর নতুন করে খামার শুরু করাও অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছিল। কিন্তু তারেক রহমানের পাঠানো আর্থিক সহায়তা পেয়ে তিনি আবারও নতুন করে হাঁসের খামার গড়ে তোলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন এবং ভবিষ্যতের জন্য আশাবাদী হয়ে উঠেছেন।
হাঁসের খামারে বিষ প্রয়োগে ব্যাপক ক্ষতি, ক্ষতিগ্রস্ত চেরাগ মিয়াকে অনুদান পাঠালেন তারেক রহমান
মোঃ জাকির হোসেন, স্টাফ রিপোর্টারঃ
জুড়ী উপজেলার জায়ফরনগর ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামের মধ্যবিত্ত খামারি চেরাগ মিয়া দীর্ঘদিন ধরে হাঁস পালন করে জীবিকা নির্বাহ করে আসছিলেন। প্রায় ১২ থেকে ১৪ বছর ধরে তিনি নিয়মিতভাবে হাকালুকি হাওরে হাঁস চরান এবং বিকেলে ঘরে ফিরিয়ে আনেন। তার খামারে প্রায় পাঁচশত হাঁস ছিল, যা ছিল পরিবারের একমাত্র নির্ভরতা। কিন্তু গত বৃহস্পতিবার ১৩ নভেম্বর সকালে প্রতিদিনের মতো হাঁস ছেড়ে ক্ষেতের কাজে যাওয়ার পর ফিরে এসে দেখেন তার খামারের ৩৩৫টি হাঁস মৃত অবস্থায় পড়ে আছে। ধারণা করা হচ্ছে, আশেপাশের জমিতে অজ্ঞাত কেউ বিষ প্রয়োগ করায় হাঁসগুলো মারা যায়। ঘটনাটি চেরাগ মিয়ার পরিবারকে পুরোপুরি বিপর্যস্ত করে তোলে।
সংবাদটি স্থানীয় ও জাতীয় গণমাধ্যমে প্রচার হলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বিষয়টি জানতে পারেন। পরে ক্ষতিগ্রস্ত খামারির পাশে দাঁড়ানোর নির্দেশ দেন তিনি। তার নির্দেশে যুবদলের সভাপতি আব্দুল মোনায়েম মুন্না ও সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়নের তত্ত্বাবধানে মৌলভীবাজার জেলা যুবদলের সভাপতি জাকির হোসেন উজ্জ্বল চেরাগ মিয়ার বাড়িতে গিয়ে আর্থিক সহায়তা পৌঁছে দেন। মঙ্গলবার ১৮ নভেম্বর চেরাগ মিয়ার হাতে নগদ পঞ্চাশ হাজার টাকা তুলে দেওয়া হয়।
আরোও পড়ুন – ছাতকে মাদ্রাসার উন্নয়নে যুক্তরাজ্য প্রবাসীর প্রতিশ্রুত অনুদান প্রদান
অনুদান প্রদানের সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক হাফিজ আহমদ মাহফুজ, জেলা যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও জুড়ী উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক হাজী নিপার রেজা, জুড়ী উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব সাইফুর রহমান, জুড়ী উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক ইমতিয়াজ গফুর মারুফ ও ফয়সল আহমদ। আরও উপস্থিত ছিলেন জুড়ী উপজেলা ছাত্রদলের সদস্য সচিব সোহেল আহমদ, তৈয়বুন্নেছা খানম সরকারি কলেজ ছাত্রদলের আহবায়ক আমির হোসেন এবং সদর জায়ফরনগর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক তানভীর খান।
জেলা যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাজী নিপার রেজা জানান, গণমাধ্যমে খবর দেখে তারেক রহমান তাৎক্ষণিকভাবে সাহায্যের সিদ্ধান্ত নেন এবং কেন্দ্রীয় যুবদলকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেন। দলের তত্ত্বাবধানে চেরাগ মিয়ার হাতে অনুদান পৌঁছে দেওয়া হয় এবং তার ক্ষতি কিছুটা হলেও কাটিয়ে উঠতে সহায়তা করা হয়।
চেরাগ মিয়া জানান, হঠাৎ করে খামারের এমন ক্ষতিতে তিনি মারাত্মকভাবে হতাশ হয়ে পড়েছিলেন। হাঁস মারা যাওয়ার পর নতুন করে খামার শুরু করাও অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছিল। কিন্তু তারেক রহমানের পাঠানো আর্থিক সহায়তা পেয়ে তিনি আবারও নতুন করে হাঁসের খামার গড়ে তোলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন এবং ভবিষ্যতের জন্য আশাবাদী হয়ে উঠেছেন।