সেলিম মাহবুবঃ
দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা প্রত্যাশায় রাজধানীর রমনা এলাকায় ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যে মঙ্গল আরতি, প্রার্থনা সভা এবং মহাযজ্ঞ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার বিকেলে শ্রী শ্রী রমনা কালী মন্দির এবং শ্রীমা আনন্দময়ী আশ্রমের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এই ধর্মীয় অনুষ্ঠানে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশগ্রহণ করেন। দেশনেত্রীর আরোগ্য লাভ এবং দ্রুত সুস্থ হয়ে ফের জনগণের মাঝে ফিরে আসার প্রত্যাশা সভার কেন্দ্রীয় বিষয় হয়ে ওঠে।
প্রার্থনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ভক্ত ও সাধকদের ভাষ্যমতে খালেদা জিয়ার প্রতি মানুষের ভালবাসা এবং রাজনৈতিক মতাদর্শের ঊর্ধ্বে উঠে অসুস্থতার মুহূর্তে তাঁকে ঘিরে এক মানবিক ঐক্য সৃষ্টি হয়েছে। ধর্ম-বর্ণ-সংখ্যাগরিষ্ঠতার সীমা ছাড়িয়ে সমাজের প্রতিটি স্তরের মানুষের দোয়া, আশীর্বাদ এবং শুভ কামনা তাঁকে দ্রুত আরোগ্য লাভে সহায়তা করবে—এমন বিশ্বাস সবার মধ্যে দেখা গেছে।
অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন রমনা কালী মন্দির পরিচালনা কমিটির সভাপতি অপর্ণা রায় দাস। তিনি বলেন, অসুস্থ মানুষের পাশে দাঁড়ানো মানবিক দায়িত্ব। দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার আরোগ্য কামনায় সকলের শুভ প্রার্থনা এ দেশে সৌহার্দ্য, সম্প্রীতি এবং মানবিক বন্ধনকে আরো শক্তিশালী করে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত মন্দির পরিচালনা কমিটির গৌরাঙ্গ সমাদ্দার, উত্তম সরকার, অপূর্ব হালদার, সুভাষ চন্দ্র দাস, সীমান্ত দাস, সুবীর দত্ত, রীমন অধিকারী, সমীর সরকারসহ অনেকেই দেশনেত্রীর সুস্থতা কামনা করে বক্তব্য দেন। তাঁরা জানান, দেশের উন্নয়ন, গণতন্ত্রের চর্চা এবং মানবিক মূল্যবোধের ক্ষেত্রে খালেদা জিয়ার অবদান বিশেষভাবে স্মরণীয়। তাই তাঁর ফের সুস্থ হয়ে রাজনৈতিক মঞ্চে নতুন করে যাত্রা করার প্রত্যাশা সবাই করে।
প্রার্থনা অনুষ্ঠানে মঙ্গল আরতি, যজ্ঞ, শঙ্খধ্বনি, ভক্তিমূলক গানের পরিবেশনা এবং বিশেষ প্রার্থনার মাধ্যমে দেশনেত্রীর দ্রুত সুস্থতার কামনা করা হয়। ভক্তদের মধ্যে মঙ্গল প্রদীপ জ্বালানো এবং নৈবেদ্য প্রদানের মাধ্যমে অনুষ্ঠানটির ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়।
শহরের ব্যস্ততার মাঝে এমন ধর্মীয় আয়োজনকে এলাকার মানুষ মানবিক এবং সামাজিক মূল্যবোধের প্রতিফলন হিসেবে দেখছেন। রাজনৈতিক নেতা, সাধারণ মানুষ, ভক্ত, স্থানীয় সামাজিক সংগঠনের প্রতিনিধিরাও সেখানে উপস্থিত ছিলেন। আয়োজন শেষে মহাপ্রসাদ বিতরণ করা হয়।
রমনা কালী মন্দিরে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আরোগ্য লাভের কামনায় মহাযজ্ঞ
সেলিম মাহবুবঃ
দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা প্রত্যাশায় রাজধানীর রমনা এলাকায় ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যে মঙ্গল আরতি, প্রার্থনা সভা এবং মহাযজ্ঞ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার বিকেলে শ্রী শ্রী রমনা কালী মন্দির এবং শ্রীমা আনন্দময়ী আশ্রমের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এই ধর্মীয় অনুষ্ঠানে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশগ্রহণ করেন। দেশনেত্রীর আরোগ্য লাভ এবং দ্রুত সুস্থ হয়ে ফের জনগণের মাঝে ফিরে আসার প্রত্যাশা সভার কেন্দ্রীয় বিষয় হয়ে ওঠে।
প্রার্থনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ভক্ত ও সাধকদের ভাষ্যমতে খালেদা জিয়ার প্রতি মানুষের ভালবাসা এবং রাজনৈতিক মতাদর্শের ঊর্ধ্বে উঠে অসুস্থতার মুহূর্তে তাঁকে ঘিরে এক মানবিক ঐক্য সৃষ্টি হয়েছে। ধর্ম-বর্ণ-সংখ্যাগরিষ্ঠতার সীমা ছাড়িয়ে সমাজের প্রতিটি স্তরের মানুষের দোয়া, আশীর্বাদ এবং শুভ কামনা তাঁকে দ্রুত আরোগ্য লাভে সহায়তা করবে—এমন বিশ্বাস সবার মধ্যে দেখা গেছে।
অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন রমনা কালী মন্দির পরিচালনা কমিটির সভাপতি অপর্ণা রায় দাস। তিনি বলেন, অসুস্থ মানুষের পাশে দাঁড়ানো মানবিক দায়িত্ব। দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার আরোগ্য কামনায় সকলের শুভ প্রার্থনা এ দেশে সৌহার্দ্য, সম্প্রীতি এবং মানবিক বন্ধনকে আরো শক্তিশালী করে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত মন্দির পরিচালনা কমিটির গৌরাঙ্গ সমাদ্দার, উত্তম সরকার, অপূর্ব হালদার, সুভাষ চন্দ্র দাস, সীমান্ত দাস, সুবীর দত্ত, রীমন অধিকারী, সমীর সরকারসহ অনেকেই দেশনেত্রীর সুস্থতা কামনা করে বক্তব্য দেন। তাঁরা জানান, দেশের উন্নয়ন, গণতন্ত্রের চর্চা এবং মানবিক মূল্যবোধের ক্ষেত্রে খালেদা জিয়ার অবদান বিশেষভাবে স্মরণীয়। তাই তাঁর ফের সুস্থ হয়ে রাজনৈতিক মঞ্চে নতুন করে যাত্রা করার প্রত্যাশা সবাই করে।
প্রার্থনা অনুষ্ঠানে মঙ্গল আরতি, যজ্ঞ, শঙ্খধ্বনি, ভক্তিমূলক গানের পরিবেশনা এবং বিশেষ প্রার্থনার মাধ্যমে দেশনেত্রীর দ্রুত সুস্থতার কামনা করা হয়। ভক্তদের মধ্যে মঙ্গল প্রদীপ জ্বালানো এবং নৈবেদ্য প্রদানের মাধ্যমে অনুষ্ঠানটির ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়।
শহরের ব্যস্ততার মাঝে এমন ধর্মীয় আয়োজনকে এলাকার মানুষ মানবিক এবং সামাজিক মূল্যবোধের প্রতিফলন হিসেবে দেখছেন। রাজনৈতিক নেতা, সাধারণ মানুষ, ভক্ত, স্থানীয় সামাজিক সংগঠনের প্রতিনিধিরাও সেখানে উপস্থিত ছিলেন। আয়োজন শেষে মহাপ্রসাদ বিতরণ করা হয়।