নারায়ণগঞ্জে ইঞ্জিনিয়ার সাঈদ রেজা খানের ব্যানার ছিঁড়ে ফেলার ঘটনায় নিন্দার ঝড়

নিজস্ব প্রতিবেদক :

নারায়ণগঞ্জে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার সাঈদ রেজা খানের ব্যানার ছিঁড়ে ফেলার ঘটনায় স্থানীয়দের মধ্যে তীব্র নিন্দার ঝড় উঠেছে। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আওয়ামী লীগের শাসনামলে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ও এর সহযোগী সংগঠনগুলো নানা দমন-পীড়নের মুখোমুখি হয়। সেই কঠিন সময়ে ইঞ্জিনিয়ার সাঈদ রেজা খান রাজপথে থেকে ছাত্রদলের কার্যক্রমে নেতৃত্ব দিয়েছেন এবং দলীয় মিটিং-মিছিল সংগঠিত করে সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছেন।

যে সময় বিএনপির অসংখ্য নেতা–কর্মী রাজনৈতিক পরিচয় প্রকাশে দ্বিধাগ্রস্ত ছিলেন, সেই সময় ইঞ্জিনিয়ার সাঈদ রেজা খান ব্যক্তিগত নিরাপত্তার ঝুঁকি নিয়ে বিভিন্ন আন্দোলন ও প্রতিবাদ কর্মসূচি পরিচালনা করেছেন। ফলে তৃণমূল নেতাকর্মীদের মধ্যে তিনি সাহস ও অনুপ্রেরণার প্রতীক হয়ে ওঠেন।

৫ই আগস্ট সরকার পরিবর্তনের পর বিএনপির ভেতরে নানা ধরনের নতুন নেতৃত্বের আবির্ভাব ঘটলেও, ইঞ্জিনিয়ার সাঈদ রেজা খান ষড়যন্ত্র ও হিংসার শিকার হন। এরই ধারাবাহিকতায় ২২শে সেপ্টেম্বর (সোমবার) তার নিজ এলাকায় একটি দলীয় ব্যানার কে বা কারা ছিঁড়ে ফেলে।

ঘটনাটি স্থানীয়দের মধ্যে গভীর ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে। সাধারণ মানুষ এ ধরনের কর্মকাণ্ডকে নিন্দনীয় ও অসংগঠিত রাজনীতির উদাহরণ হিসেবে দেখছেন। অনেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ও স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ্যে নিন্দা জানিয়েছেন।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, ইঞ্জিনিয়ার সাঈদ রেজা খানের মতো দীর্ঘদিন মাঠে থাকা নেতার বিরুদ্ধে এমন আচরণ অগণতান্ত্রিক ও দলে বিভাজনের প্রতীক। স্থানীয় তৃণমূল নেতাকর্মীরাও ব্যানার ছিঁড়ে ফেলার ঘটনার সাথে জড়িতদের খুঁজে বের করে দায়ীদের শাস্তির দাবি তুলেছেন।

এ ঘটনায় ইঞ্জিনিয়ার সাঈদ রেজা খানও তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজ থেকে ক্ষোভ প্রকাশ করেন এবং সকলকে শান্তিপূর্ণ ও সংগঠিত রাজনীতির আহ্বান জানান। তার প্রতি সহানুভূতি জানিয়ে অনেকে মন্তব্য করেছেন, দলে তার অবদান ভুলে গেলে চলবে না।

নারায়ণগঞ্জে ইঞ্জিনিয়ার সাঈদ রেজা খানের ব্যানার ছিঁড়ে ফেলার ঘটনায় নিন্দার ঝড়

সেপ্টেম্বর ২২, ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক :

নারায়ণগঞ্জে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার সাঈদ রেজা খানের ব্যানার ছিঁড়ে ফেলার ঘটনায় স্থানীয়দের মধ্যে তীব্র নিন্দার ঝড় উঠেছে। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আওয়ামী লীগের শাসনামলে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ও এর সহযোগী সংগঠনগুলো নানা দমন-পীড়নের মুখোমুখি হয়। সেই কঠিন সময়ে ইঞ্জিনিয়ার সাঈদ রেজা খান রাজপথে থেকে ছাত্রদলের কার্যক্রমে নেতৃত্ব দিয়েছেন এবং দলীয় মিটিং-মিছিল সংগঠিত করে সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছেন।

যে সময় বিএনপির অসংখ্য নেতা–কর্মী রাজনৈতিক পরিচয় প্রকাশে দ্বিধাগ্রস্ত ছিলেন, সেই সময় ইঞ্জিনিয়ার সাঈদ রেজা খান ব্যক্তিগত নিরাপত্তার ঝুঁকি নিয়ে বিভিন্ন আন্দোলন ও প্রতিবাদ কর্মসূচি পরিচালনা করেছেন। ফলে তৃণমূল নেতাকর্মীদের মধ্যে তিনি সাহস ও অনুপ্রেরণার প্রতীক হয়ে ওঠেন।

৫ই আগস্ট সরকার পরিবর্তনের পর বিএনপির ভেতরে নানা ধরনের নতুন নেতৃত্বের আবির্ভাব ঘটলেও, ইঞ্জিনিয়ার সাঈদ রেজা খান ষড়যন্ত্র ও হিংসার শিকার হন। এরই ধারাবাহিকতায় ২২শে সেপ্টেম্বর (সোমবার) তার নিজ এলাকায় একটি দলীয় ব্যানার কে বা কারা ছিঁড়ে ফেলে।

ঘটনাটি স্থানীয়দের মধ্যে গভীর ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে। সাধারণ মানুষ এ ধরনের কর্মকাণ্ডকে নিন্দনীয় ও অসংগঠিত রাজনীতির উদাহরণ হিসেবে দেখছেন। অনেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ও স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ্যে নিন্দা জানিয়েছেন।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, ইঞ্জিনিয়ার সাঈদ রেজা খানের মতো দীর্ঘদিন মাঠে থাকা নেতার বিরুদ্ধে এমন আচরণ অগণতান্ত্রিক ও দলে বিভাজনের প্রতীক। স্থানীয় তৃণমূল নেতাকর্মীরাও ব্যানার ছিঁড়ে ফেলার ঘটনার সাথে জড়িতদের খুঁজে বের করে দায়ীদের শাস্তির দাবি তুলেছেন।

এ ঘটনায় ইঞ্জিনিয়ার সাঈদ রেজা খানও তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজ থেকে ক্ষোভ প্রকাশ করেন এবং সকলকে শান্তিপূর্ণ ও সংগঠিত রাজনীতির আহ্বান জানান। তার প্রতি সহানুভূতি জানিয়ে অনেকে মন্তব্য করেছেন, দলে তার অবদান ভুলে গেলে চলবে না।