মোঃ মাহাবুল ইসলাম, গাজীপুর
গাজীপুরের টঙ্গী পূর্ব থানা এলাকায় স্টোরকিপার সিদ্দিকুর রহমান হত্যা মামলার রহস্য উন্মোচন করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। র্যাব–১ এবং টঙ্গী পূর্ব থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে হত্যার মূল আসামি ও চিহ্নিত ছিনতাইকারী ইমরানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে হত্যায় ব্যবহৃত ছুরি এবং রক্তমাখা জুতাও উদ্ধার করা হয়েছে।
গত শনিবার ভোরে টঙ্গীর মধুমিতা রোড এলাকায় কর্মস্থলে যাওয়ার পথে ছুরিকাঘাতে নিহত হন মো. সিদ্দিকুর রহমান (৫৬)। তিনি বিদ্যুৎ ট্রান্সমিটার বিভাগে স্টোরকিপার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন এবং টঙ্গী পূর্ব থানার মধুমিতা রোড এলাকায় বসবাস করতেন।
প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়, সকালে কর্মস্থল ঢাকার কেরানীগঞ্জে যাওয়ার পথে বন্ধন কমিউনিটি সেন্টারের সামনে ফ্লাইওভারের ওপর পথরোধ করে ইমরান মোবাইল ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। এ সময় বাধা দিলে দু’জনের মধ্যে ধস্তাধস্তি শুরু হয়। ছিনতাইকারী ইমরান ধারালো অস্ত্র দিয়ে সিদ্দিকুরের বাম হাতে কয়েকবার আঘাত করে এবং মোবাইল ছিনিয়ে পালিয়ে যায়। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
ঘটনার পর তাড়াহুড়োয় ইমরানের জুতায় ভিকটিমের রক্তের দাগ লেগে যায়। পরে ঘটনাস্থলে ব্যবহৃত ছুরি ও জুতা ফেলে দিয়ে তিনি টঙ্গী পশ্চিম থানার কুখ্যাত মাদক এলাকা মাজার বস্তিতে লুকিয়ে থাকেন।
ঘটনার খবর পেয়ে টঙ্গী পূর্ব থানার এসআই এস.এম. মেহেদী হাসান সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করেন। পরে র্যাব–১ ও পুলিশ যৌথভাবে সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ এবং প্রমাণ সংগ্রহ করে ইমরানকে শনাক্ত করে।
রবিবার বিকেলে র্যাব–১ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল আশিকুর রহমানের নেতৃত্বে মাজার বস্তিতে অভিযান চালিয়ে ৩০ বছর বয়সী ইমরানকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ী কড্ডা কালাকুর এলাকার ইউনুস তালুকদার ও ময়না বেগমের ছেলে।
বর্তমানে আসামিকে র্যাব–১ এর হেফাজতে রাখা হয়েছে। আইনানুগ প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
টঙ্গীতে স্টোরকিপার সিদ্দিকুর হত্যা: পেশাদার ছিনতাইকারী ইমরান গ্রেপ্তার
মোঃ মাহাবুল ইসলাম, গাজীপুর
গাজীপুরের টঙ্গী পূর্ব থানা এলাকায় স্টোরকিপার সিদ্দিকুর রহমান হত্যা মামলার রহস্য উন্মোচন করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। র্যাব–১ এবং টঙ্গী পূর্ব থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে হত্যার মূল আসামি ও চিহ্নিত ছিনতাইকারী ইমরানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে হত্যায় ব্যবহৃত ছুরি এবং রক্তমাখা জুতাও উদ্ধার করা হয়েছে।
গত শনিবার ভোরে টঙ্গীর মধুমিতা রোড এলাকায় কর্মস্থলে যাওয়ার পথে ছুরিকাঘাতে নিহত হন মো. সিদ্দিকুর রহমান (৫৬)। তিনি বিদ্যুৎ ট্রান্সমিটার বিভাগে স্টোরকিপার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন এবং টঙ্গী পূর্ব থানার মধুমিতা রোড এলাকায় বসবাস করতেন।
প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়, সকালে কর্মস্থল ঢাকার কেরানীগঞ্জে যাওয়ার পথে বন্ধন কমিউনিটি সেন্টারের সামনে ফ্লাইওভারের ওপর পথরোধ করে ইমরান মোবাইল ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। এ সময় বাধা দিলে দু’জনের মধ্যে ধস্তাধস্তি শুরু হয়। ছিনতাইকারী ইমরান ধারালো অস্ত্র দিয়ে সিদ্দিকুরের বাম হাতে কয়েকবার আঘাত করে এবং মোবাইল ছিনিয়ে পালিয়ে যায়। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
ঘটনার পর তাড়াহুড়োয় ইমরানের জুতায় ভিকটিমের রক্তের দাগ লেগে যায়। পরে ঘটনাস্থলে ব্যবহৃত ছুরি ও জুতা ফেলে দিয়ে তিনি টঙ্গী পশ্চিম থানার কুখ্যাত মাদক এলাকা মাজার বস্তিতে লুকিয়ে থাকেন।
ঘটনার খবর পেয়ে টঙ্গী পূর্ব থানার এসআই এস.এম. মেহেদী হাসান সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করেন। পরে র্যাব–১ ও পুলিশ যৌথভাবে সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ এবং প্রমাণ সংগ্রহ করে ইমরানকে শনাক্ত করে।
রবিবার বিকেলে র্যাব–১ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল আশিকুর রহমানের নেতৃত্বে মাজার বস্তিতে অভিযান চালিয়ে ৩০ বছর বয়সী ইমরানকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ী কড্ডা কালাকুর এলাকার ইউনুস তালুকদার ও ময়না বেগমের ছেলে।
বর্তমানে আসামিকে র্যাব–১ এর হেফাজতে রাখা হয়েছে। আইনানুগ প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।