সেলিম মাহবুব, ছাতকঃ
সুনামগঞ্জের ছাতক পৌরসভার ৪, ৫ ও ৬ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ও প্যানেল মেয়র (৩) তাছলিমা জান্নাত কাকলী বুধবার (১ অক্টোবর) বিকেলে শহরের বিভিন্ন পূজা মণ্ডপ পরিদর্শন করেন।
তিনি প্রথমে ছাতক বাজার মহাপ্রভু আখড়া মন্দির সার্বজনীন পূজা মণ্ডপে যান। এরপর তিনি বাগবাড়ী শিব মন্দির পূজা মণ্ডপ, রেলওয়ে কলোনি মহামায়া যুব সংঘ পূজা মণ্ডপ এবং কুমনা রাখালতলা পূজা মণ্ডপ পরিদর্শন করেন। প্রতিটি মণ্ডপে তিনি সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এবং পূজার সার্বিক খোঁজখবর নেন।
এ সময় কাকলীর সাথে উপস্থিত ছিলেন সুনামগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল বাকি মুহিত, যুবদল নেতা নোমান ইমদাদ কানন, স্থানীয় সমাজসেবক জাকির হোসেন, সুয়েব আহমদ, জাকারিয়া আবেদিন জাকা, মানিক মিয়া, পলাশ ইসলাম, ফজল তালুকদার, তুহিন মিয়া, অভি দাস, পলাশ ঘোষ, অনিক মিয়া, মিলন মিয়া, রুমেন মিয়া, আবু রাহয়ান, সাকলাইন, রাহুল মিয়া, রনি আহমেদ, রুফসান আহমেদ, বিপ্লব মিয়া, পাভেল আহমেদ, মোস্তাফিজুর বাবু, লবিব মিয়াসহ আরও অনেকে।
স্থানীয়রা জানান, সাবেক প্যানেল মেয়র তাছলিমা জান্নাত কাকলীর এই উদ্যোগকে তারা স্বাগত জানিয়েছেন। তার উপস্থিতি মণ্ডপগুলোতে উৎসবের আনন্দ আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। বিভিন্ন ধর্মের মানুষের মধ্যে সম্প্রীতি ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখতে তিনি সবসময় কাজ করে আসছেন বলে মন্তব্য করেন স্থানীয়রা।
ছাতকে ৪, ৫ ও ৬ নং ওয়ার্ডের পূজা মণ্ডপ পরিদর্শন করলেন সাবেক প্যানেল মেয়র কাকলী
সেলিম মাহবুব, ছাতকঃ
সুনামগঞ্জের ছাতক পৌরসভার ৪, ৫ ও ৬ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ও প্যানেল মেয়র (৩) তাছলিমা জান্নাত কাকলী বুধবার (১ অক্টোবর) বিকেলে শহরের বিভিন্ন পূজা মণ্ডপ পরিদর্শন করেন।
তিনি প্রথমে ছাতক বাজার মহাপ্রভু আখড়া মন্দির সার্বজনীন পূজা মণ্ডপে যান। এরপর তিনি বাগবাড়ী শিব মন্দির পূজা মণ্ডপ, রেলওয়ে কলোনি মহামায়া যুব সংঘ পূজা মণ্ডপ এবং কুমনা রাখালতলা পূজা মণ্ডপ পরিদর্শন করেন। প্রতিটি মণ্ডপে তিনি সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এবং পূজার সার্বিক খোঁজখবর নেন।
এ সময় কাকলীর সাথে উপস্থিত ছিলেন সুনামগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল বাকি মুহিত, যুবদল নেতা নোমান ইমদাদ কানন, স্থানীয় সমাজসেবক জাকির হোসেন, সুয়েব আহমদ, জাকারিয়া আবেদিন জাকা, মানিক মিয়া, পলাশ ইসলাম, ফজল তালুকদার, তুহিন মিয়া, অভি দাস, পলাশ ঘোষ, অনিক মিয়া, মিলন মিয়া, রুমেন মিয়া, আবু রাহয়ান, সাকলাইন, রাহুল মিয়া, রনি আহমেদ, রুফসান আহমেদ, বিপ্লব মিয়া, পাভেল আহমেদ, মোস্তাফিজুর বাবু, লবিব মিয়াসহ আরও অনেকে।
স্থানীয়রা জানান, সাবেক প্যানেল মেয়র তাছলিমা জান্নাত কাকলীর এই উদ্যোগকে তারা স্বাগত জানিয়েছেন। তার উপস্থিতি মণ্ডপগুলোতে উৎসবের আনন্দ আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। বিভিন্ন ধর্মের মানুষের মধ্যে সম্প্রীতি ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখতে তিনি সবসময় কাজ করে আসছেন বলে মন্তব্য করেন স্থানীয়রা।