ময়মনসিংহ ভালুকা প্রতিনিধি : জিসান
ময়মনসিংহের ভালুকায় উপজেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক ফখরউদ্দিন আহমেদ বাচ্চু তার বিরুদ্ধে দায়ের করা দলীয় মামলায় বিজ্ঞ আদালত থেকে খালাস পেয়েছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর ভালুকার বাটারফ্লাই কোম্পানি এলাকায় একটি বিষয়কে কেন্দ্র করে অনলাইনে অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তোলা হয়। ওই অভিযোগের ভিত্তিতে ভালুকা মডেল থানায় ফখরউদ্দিন আহমেদ বাচ্চুর বিরুদ্ধে একটি দলীয় মামলা দায়ের করা হয়।
তদন্তকারী কর্মকর্তা ঘটনাটি গভীরভাবে তদন্ত করে মামলার কোনো প্রকার সত্যতা পাননি। পরবর্তীতে তিনি আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) বিজ্ঞ আমলি আদালত সেই প্রতিবেদন গ্রহণ করে ফখরউদ্দিন আহমেদ বাচ্চুকে আনুষ্ঠানিকভাবে খালাস প্রদান করেন।
দলীয় একাধিক সূত্র জানিয়েছে, দীর্ঘ তদন্তের পর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অনুসন্ধানে ফখরউদ্দিন আহমেদ বাচ্চুর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলোর কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তিনি কোনো ধরনের দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গ বা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত ছিলেন না বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
ফলস্বরূপ, আদালতের রায়ে ফখরউদ্দিন আহমেদ বাচ্চু নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে দলীয় মামলা থেকে সম্পূর্ণভাবে মুক্তি লাভ করেন।
ভালুকায় বিএনপি নেতা ফখরউদ্দিন আহমেদ বাচ্চুর দলীয় মামলা থেকে খালাস
ময়মনসিংহ ভালুকা প্রতিনিধি : জিসান
ময়মনসিংহের ভালুকায় উপজেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক ফখরউদ্দিন আহমেদ বাচ্চু তার বিরুদ্ধে দায়ের করা দলীয় মামলায় বিজ্ঞ আদালত থেকে খালাস পেয়েছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর ভালুকার বাটারফ্লাই কোম্পানি এলাকায় একটি বিষয়কে কেন্দ্র করে অনলাইনে অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তোলা হয়। ওই অভিযোগের ভিত্তিতে ভালুকা মডেল থানায় ফখরউদ্দিন আহমেদ বাচ্চুর বিরুদ্ধে একটি দলীয় মামলা দায়ের করা হয়।
তদন্তকারী কর্মকর্তা ঘটনাটি গভীরভাবে তদন্ত করে মামলার কোনো প্রকার সত্যতা পাননি। পরবর্তীতে তিনি আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) বিজ্ঞ আমলি আদালত সেই প্রতিবেদন গ্রহণ করে ফখরউদ্দিন আহমেদ বাচ্চুকে আনুষ্ঠানিকভাবে খালাস প্রদান করেন।
দলীয় একাধিক সূত্র জানিয়েছে, দীর্ঘ তদন্তের পর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অনুসন্ধানে ফখরউদ্দিন আহমেদ বাচ্চুর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলোর কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তিনি কোনো ধরনের দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গ বা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত ছিলেন না বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
ফলস্বরূপ, আদালতের রায়ে ফখরউদ্দিন আহমেদ বাচ্চু নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে দলীয় মামলা থেকে সম্পূর্ণভাবে মুক্তি লাভ করেন।