পীরগঞ্জ উপজেলা যুবদল সভাপতি নজমুল হুদা মিঠুর বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচারণার অভিযোগ

মোঃ মাহফুজুর রহমান, স্টাফ রিপোর্টারঃ

ঠাকুরগাঁও জেলার পীরগঞ্জ উপজেলা যুবদলের সভাপতি নজমুল হুদা মিঠুর বিরুদ্ধে পরিকল্পিতভাবে মিথ্যা তথ্য ও বিভ্রান্তিকর প্রচারণা চালানো হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি গত ১১ নভেম্বর রাতে রাণীশংকৈল থানা পুলিশ চারজন ব্যক্তিকে আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের কর্মী সন্দেহে আটক করে। আটককৃতদের মধ্যে ছিলেন রাণীশংকৈল উপজেলার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী হামিদুল ইসলাম ও তার ছেলে সারোয়ার নুর লিমন।

এ বিষয়ে যুবদল সভাপতি নজমুল হুদা মিঠু অভিযোগ করে বলেন, আটক হওয়া দুই ব্যক্তি কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন। তাদের কোনো পদ-পদবি বা দলের তালিকায় নামও নেই। অথচ রাণীশংকৈল থানার ওসি আরশেদুল হক ব্যক্তিগত আক্রোশে তাদের মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে দিয়েছেন।

ঘটনার পরদিন ১২ নভেম্বর তিনি থানায় গিয়ে আটক ব্যক্তিদের মুক্তির দাবিতে কথা বলতে গেলে ওসির সঙ্গে বাকবিতণ্ডা হয়। ওই ঘটনাটির একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এর পর থেকেই কিছু কুচক্রী মহল ভিডিওটি বিকৃতভাবে প্রচার করে তার বিরুদ্ধে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়াতে শুরু করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

আলোও পড়ুন পীর গঞ্জ স্বেচ্ছাসেবক দলের বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত

স্থানীয় বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা দাবি করেছেন, নজমুল হুদা মিঠু নির্দোষ। তার বক্তব্য বিকৃত করে সামাজিক মাধ্যমে প্রচার চালানো হচ্ছে, যা সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। তারা অভিযোগ করেন, রাণীশংকৈল থানার ওসি আরশেদুল হক এ অপপ্রচারে সম্পৃক্ত এবং তার অপসারণ দাবি করেন।

অন্যদিকে, নজমুল হুদা মিঠু বলেন, “আমি কাউকে হুমকি দিইনি। ভিডিওটি ভালোভাবে দেখলেই বোঝা যাবে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। এই কাজের পেছনে ওসি আরশেদুল হক রয়েছেন।”

এ বিষয়ে রাণীশংকৈল থানার ওসি আরশেদুল হক জানান, আটককৃতদের ছাড়ানোর চেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পর যুবদল নেতারা থানাকে হুমকি দেয়, এজন্য তাদের বিরুদ্ধে একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে।

পীরগঞ্জ উপজেলা যুবদল সভাপতি নজমুল হুদা মিঠুর বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচারণার অভিযোগ

নভেম্বর ১৩, ২০২৫

মোঃ মাহফুজুর রহমান, স্টাফ রিপোর্টারঃ

ঠাকুরগাঁও জেলার পীরগঞ্জ উপজেলা যুবদলের সভাপতি নজমুল হুদা মিঠুর বিরুদ্ধে পরিকল্পিতভাবে মিথ্যা তথ্য ও বিভ্রান্তিকর প্রচারণা চালানো হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি গত ১১ নভেম্বর রাতে রাণীশংকৈল থানা পুলিশ চারজন ব্যক্তিকে আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের কর্মী সন্দেহে আটক করে। আটককৃতদের মধ্যে ছিলেন রাণীশংকৈল উপজেলার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী হামিদুল ইসলাম ও তার ছেলে সারোয়ার নুর লিমন।

এ বিষয়ে যুবদল সভাপতি নজমুল হুদা মিঠু অভিযোগ করে বলেন, আটক হওয়া দুই ব্যক্তি কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন। তাদের কোনো পদ-পদবি বা দলের তালিকায় নামও নেই। অথচ রাণীশংকৈল থানার ওসি আরশেদুল হক ব্যক্তিগত আক্রোশে তাদের মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে দিয়েছেন।

ঘটনার পরদিন ১২ নভেম্বর তিনি থানায় গিয়ে আটক ব্যক্তিদের মুক্তির দাবিতে কথা বলতে গেলে ওসির সঙ্গে বাকবিতণ্ডা হয়। ওই ঘটনাটির একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এর পর থেকেই কিছু কুচক্রী মহল ভিডিওটি বিকৃতভাবে প্রচার করে তার বিরুদ্ধে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়াতে শুরু করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

আলোও পড়ুন পীর গঞ্জ স্বেচ্ছাসেবক দলের বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত

স্থানীয় বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা দাবি করেছেন, নজমুল হুদা মিঠু নির্দোষ। তার বক্তব্য বিকৃত করে সামাজিক মাধ্যমে প্রচার চালানো হচ্ছে, যা সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। তারা অভিযোগ করেন, রাণীশংকৈল থানার ওসি আরশেদুল হক এ অপপ্রচারে সম্পৃক্ত এবং তার অপসারণ দাবি করেন।

অন্যদিকে, নজমুল হুদা মিঠু বলেন, “আমি কাউকে হুমকি দিইনি। ভিডিওটি ভালোভাবে দেখলেই বোঝা যাবে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। এই কাজের পেছনে ওসি আরশেদুল হক রয়েছেন।”

এ বিষয়ে রাণীশংকৈল থানার ওসি আরশেদুল হক জানান, আটককৃতদের ছাড়ানোর চেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পর যুবদল নেতারা থানাকে হুমকি দেয়, এজন্য তাদের বিরুদ্ধে একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে।