নওগাঁ প্রতিনিধি:
নওগাঁ জেলার বদলগাছী উপজেলার বিলাসবাড়ী ইউনিয়নের হলুদবিহার এলাকায় সরকারি খাস খতিয়ানভুক্ত একটি রাস্তা সম্প্রতি বেড়া দিয়ে ঘিরে রাখায় স্থানীয়রা সমস্যায় পড়েছেন।
স্থানীয়রা জানান, ১ নং খাস খতিয়ানের ৩৩ নং দাগভুক্ত রাস্তা বহু বছর ধরে কোলা থেকে হলুদবিহারের প্রধান সংযোগ সড়ক হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। পাশাপাশি হলুদবিহার দিঘিরপাড় সংলগ্ন ৩০৫ নং দাগভুক্ত রাস্তা যাতায়াতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ছিল।
কিন্তু সম্প্রতি ২০০ নং দাগের ওয়ারিশ—আবদুলের ছেলে আ. ছাত্তার, নুরল হোসেন ও নয়ন হোসেন—রাস্তার প্রবেশ মুখে বাঁশের বেড়া দিয়ে একটি অংশ ঘিরে রাখায় সাইকেল, ভ্যান ও অন্যান্য যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে।
এলাকাবাসী অভিযোগ করেছেন, পূর্বে এই রাস্তা দিয়ে চলাচল স্বাভাবিক ছিল। তবে কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তি এখন ব্যক্তিগত জমি দাবি করে সাধারণ মানুষের চলাচলের পথ বন্ধ করেছেন।
২০০৬ সালে তৎকালীন ইউপি চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম ওই রাস্তার পাশে সরকারি অর্থায়নে এক ভূমিহীন নারীকে বসবাসের জন্য ঘর নির্মাণ করেছিলেন। তখন থেকে চলাচলের জন্য রাস্তার একটি অংশ খোলা রাখা হয়েছিল।
১, ২ ও ৩ নং ওয়ার্ডের সংরক্ষিত মহিলা ইউপি সদস্য রেখা বেগম বলেন, “বাঁশের বেড়া থাকার কারণে মানুষ হাঁটতে পারলেও সাইকেল বা ভ্যান দিয়ে যাতায়াত সম্ভব নয়। দ্রুত সমস্যার সমাধান প্রয়োজন।”
অভিযোগে অভিযুক্ত আ. ছাত্তার দাবি করেছেন, “এটি আমাদের ব্যক্তিগত জমি, তাই আমরা ঘিরে রেখেছি।”
সচেতন মহল প্রশাসনের হস্তক্ষেপ চাচ্ছেন যেন ঐতিহ্যবাহী এই রাস্তা সাধারণ মানুষের জন্য পুনরায় উন্মুক্ত করা হয়।
বদলগাছীতে সরকারি রাস্তা ঘিরে বেড়ার কারণে এলাকাবাসীর ভোগান্তি
নওগাঁ প্রতিনিধি:
নওগাঁ জেলার বদলগাছী উপজেলার বিলাসবাড়ী ইউনিয়নের হলুদবিহার এলাকায় সরকারি খাস খতিয়ানভুক্ত একটি রাস্তা সম্প্রতি বেড়া দিয়ে ঘিরে রাখায় স্থানীয়রা সমস্যায় পড়েছেন।
স্থানীয়রা জানান, ১ নং খাস খতিয়ানের ৩৩ নং দাগভুক্ত রাস্তা বহু বছর ধরে কোলা থেকে হলুদবিহারের প্রধান সংযোগ সড়ক হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। পাশাপাশি হলুদবিহার দিঘিরপাড় সংলগ্ন ৩০৫ নং দাগভুক্ত রাস্তা যাতায়াতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ছিল।
কিন্তু সম্প্রতি ২০০ নং দাগের ওয়ারিশ—আবদুলের ছেলে আ. ছাত্তার, নুরল হোসেন ও নয়ন হোসেন—রাস্তার প্রবেশ মুখে বাঁশের বেড়া দিয়ে একটি অংশ ঘিরে রাখায় সাইকেল, ভ্যান ও অন্যান্য যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে।
এলাকাবাসী অভিযোগ করেছেন, পূর্বে এই রাস্তা দিয়ে চলাচল স্বাভাবিক ছিল। তবে কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তি এখন ব্যক্তিগত জমি দাবি করে সাধারণ মানুষের চলাচলের পথ বন্ধ করেছেন।
২০০৬ সালে তৎকালীন ইউপি চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম ওই রাস্তার পাশে সরকারি অর্থায়নে এক ভূমিহীন নারীকে বসবাসের জন্য ঘর নির্মাণ করেছিলেন। তখন থেকে চলাচলের জন্য রাস্তার একটি অংশ খোলা রাখা হয়েছিল।
১, ২ ও ৩ নং ওয়ার্ডের সংরক্ষিত মহিলা ইউপি সদস্য রেখা বেগম বলেন, “বাঁশের বেড়া থাকার কারণে মানুষ হাঁটতে পারলেও সাইকেল বা ভ্যান দিয়ে যাতায়াত সম্ভব নয়। দ্রুত সমস্যার সমাধান প্রয়োজন।”
অভিযোগে অভিযুক্ত আ. ছাত্তার দাবি করেছেন, “এটি আমাদের ব্যক্তিগত জমি, তাই আমরা ঘিরে রেখেছি।”
সচেতন মহল প্রশাসনের হস্তক্ষেপ চাচ্ছেন যেন ঐতিহ্যবাহী এই রাস্তা সাধারণ মানুষের জন্য পুনরায় উন্মুক্ত করা হয়।