মৌলভীবাজার প্রতিনিধি:
বাংলাদেশ পুলিশের ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) পদে মৌলভীবাজার জেলার ২৭ জন প্রার্থী প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে মৌলভীবাজার পুলিশ লাইন্স ড্রিল শেডে নিয়োগ বোর্ডের সভাপতি ও জেলা পুলিশ সুপার এম. কে. এইচ. জাহাঙ্গীর হোসেন, পিপিএম-সেবা নির্বাচিতদের নাম ঘোষণা করেন।
নির্বাচিত ২৭ জনের মধ্যে ২৬ জন পুরুষ এবং ১ জন নারী প্রার্থী। এছাড়া অপেক্ষমান হিসেবে আরও ৫ জনকে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। নিয়োগ বোর্ডের সভাপতি এম. কে. এইচ. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, “গত দুইটি নিয়োগের ধারাবাহিকতায় এবারও সর্বোচ্চ পেশাদারিত্বের সাথে এই নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। কোন প্রকার স্বজনপ্রীতি বা পক্ষপাতিত্ব ছাড়াই ৯৫০ জন প্রার্থীর মধ্য থেকে কয়েকটি ধাপে ২৭ জনকে বাছাই করা হয়েছে। আমি আশা করি নির্বাচিত প্রত্যেকেই ভবিষ্যতে জনগণের পুলিশ হিসেবে কাজ করবে।”
উল্লেখ্য, গত ১০ সেপ্টেম্বর মৌলভীবাজার পুলিশ লাইন্সে অনুষ্ঠিত লিখিত পরীক্ষায় ৩৩৯ জন প্রার্থী অংশ নেন। এর মধ্যে ৪৩ জন উত্তীর্ণ হন। বৃহস্পতিবার সকালে মৌখিক ও মনস্তাত্ত্বিক পরীক্ষা শেষে চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হয়।
ফলাফল ঘোষণার পর প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত প্রার্থীদের ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানানো হয় এবং অভিভাবকদের মিষ্টি মুখ করানো হয়। জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে এই আয়োজনটি ছিল প্রার্থীদের প্রতি আন্তরিকতার বহিঃপ্রকাশ।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন নিয়োগ বোর্ডের সদস্য অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সিলেট) মোঃ রফিকুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সুনামগঞ্জ) জাকির হোসাইন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) আসিফ মহিউদ্দীন, পিপিএম এবং সহকারী পুলিশ সুপার (শিক্ষানবিশ) শাকিল আহমেদসহ নিয়োগ কার্যক্রমে যুক্ত অন্যান্য পুলিশ কর্মকর্তারা।
নিয়োগ বোর্ড জানিয়েছে, নির্বাচিত প্রার্থীদের প্রশিক্ষণের পূর্বে প্রাথমিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে দ্রুত প্রশিক্ষণ শুরু করা হবে। জেলা পুলিশের এই স্বচ্ছ নিয়োগ প্রক্রিয়া সাধারণ মানুষের আস্থা বাড়িয়েছে বলে স্থানীয়রা মতামত দিয়েছেন।
মৌলভীবাজারে পুলিশ কনস্টেবল পদে ২৭ জন প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত
মৌলভীবাজার প্রতিনিধি:
বাংলাদেশ পুলিশের ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) পদে মৌলভীবাজার জেলার ২৭ জন প্রার্থী প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে মৌলভীবাজার পুলিশ লাইন্স ড্রিল শেডে নিয়োগ বোর্ডের সভাপতি ও জেলা পুলিশ সুপার এম. কে. এইচ. জাহাঙ্গীর হোসেন, পিপিএম-সেবা নির্বাচিতদের নাম ঘোষণা করেন।
নির্বাচিত ২৭ জনের মধ্যে ২৬ জন পুরুষ এবং ১ জন নারী প্রার্থী। এছাড়া অপেক্ষমান হিসেবে আরও ৫ জনকে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। নিয়োগ বোর্ডের সভাপতি এম. কে. এইচ. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, “গত দুইটি নিয়োগের ধারাবাহিকতায় এবারও সর্বোচ্চ পেশাদারিত্বের সাথে এই নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। কোন প্রকার স্বজনপ্রীতি বা পক্ষপাতিত্ব ছাড়াই ৯৫০ জন প্রার্থীর মধ্য থেকে কয়েকটি ধাপে ২৭ জনকে বাছাই করা হয়েছে। আমি আশা করি নির্বাচিত প্রত্যেকেই ভবিষ্যতে জনগণের পুলিশ হিসেবে কাজ করবে।”
উল্লেখ্য, গত ১০ সেপ্টেম্বর মৌলভীবাজার পুলিশ লাইন্সে অনুষ্ঠিত লিখিত পরীক্ষায় ৩৩৯ জন প্রার্থী অংশ নেন। এর মধ্যে ৪৩ জন উত্তীর্ণ হন। বৃহস্পতিবার সকালে মৌখিক ও মনস্তাত্ত্বিক পরীক্ষা শেষে চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হয়।
ফলাফল ঘোষণার পর প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত প্রার্থীদের ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানানো হয় এবং অভিভাবকদের মিষ্টি মুখ করানো হয়। জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে এই আয়োজনটি ছিল প্রার্থীদের প্রতি আন্তরিকতার বহিঃপ্রকাশ।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন নিয়োগ বোর্ডের সদস্য অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সিলেট) মোঃ রফিকুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সুনামগঞ্জ) জাকির হোসাইন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) আসিফ মহিউদ্দীন, পিপিএম এবং সহকারী পুলিশ সুপার (শিক্ষানবিশ) শাকিল আহমেদসহ নিয়োগ কার্যক্রমে যুক্ত অন্যান্য পুলিশ কর্মকর্তারা।
নিয়োগ বোর্ড জানিয়েছে, নির্বাচিত প্রার্থীদের প্রশিক্ষণের পূর্বে প্রাথমিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে দ্রুত প্রশিক্ষণ শুরু করা হবে। জেলা পুলিশের এই স্বচ্ছ নিয়োগ প্রক্রিয়া সাধারণ মানুষের আস্থা বাড়িয়েছে বলে স্থানীয়রা মতামত দিয়েছেন।