রংপুরের হাজির হাটে পৈতৃক সম্পত্তি নিয়ে হামলা: মা-ছেলে রমেক হাসপাতালে ভর্তি

সেলিম চৌধুরী, জেলা প্রতিনিধি (রংপুর) :
রংপুর নগরীর হাজির হাট মেট্রো থানার হরিরাম পিরোজ গ্রামের বাসিন্দা মোঃ আমজাদ হোসেন তার পৈতৃক সম্পত্তি রক্ষায় এক ভয়াবহ হামলার শিকার হয়েছেন। তাকে বাঁচাতে গেলে তার মা-ও আহত হয়ে বর্তমানে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।

ভুক্তভোগী আমজাদ হোসেন জানান, তার পৈতৃক সূত্রে পাওয়া জমি কিছু ব্যক্তি দীর্ঘদিন ধরে জবরদখলের চেষ্টা করছে। বিবাদীরা হলেন—
১) মোঃ মোখলেছুর রহমান
২) মুকুল মিয়া
৩) বকুল মিয়া (পিতা মোঃ মকবুল হোসেন)
৪) মকবুল হোসেন
৫) সুলতান মিয়া (পিতা মৃত কফিল উদ্দিন)
৬) মোকছেদুল (পিতা মৃত সোলাইমান)
৭) ইছমাইল হোসেন
৮) মোকতারুল (পিতা মোকছেদুল)
৯) এনামুল হক (পিতা মৃত আফজাল হোসেন) — সবাই হরিরাম পিরোজ, হাজির হাট, আরপিএমপি, রংপুর এলাকার বাসিন্দা
১০) রশিদ মিয়া
১১) ওয়াছমিনা (পিতা মহুবর রহমান), সাং উত্তর পানা পুকুর, গঙ্গাচড়া, রংপুর।

১৯ সেপ্টেম্বর সকাল ৮টার দিকে বিবাদীরা একযোগে আমজাদ হোসেনের জমিতে জোরপূর্বক স্থাপনা নির্মাণ করতে গেলে তিনি বাধা দেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে তারা ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাকে আঘাত করে, ফলে তার মাথায় গভীর ক্ষত হয় এবং তিনি অচেতন হয়ে পড়েন। এসময় তাকে বাঁচাতে এগিয়ে আসলে তার মাকেও ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করা হয়। এতে তার পায়ে গুরুতর জখম হয়।

স্থানীয়রা মা-ছেলেকে উদ্ধার করে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন, বর্তমানে তারা ১৪ ও ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

ঘটনার পর স্থানীয়রা ভুক্তভোগী পরিবারকে আইনের আশ্রয় নেওয়ার পরামর্শ দেন। পরবর্তীতে আমজাদ হোসেন তার পরিবারের সঙ্গে আলোচনা করে একই দিন হাজির হাট মেট্রো থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।

স্থানীয় জনসাধারণ এই ঘটনার নিন্দা জানিয়ে প্রশাসনের দ্রুত হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন, যাতে পৈতৃক সম্পত্তি নিয়ে এ ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বন্ধ হয় এবং হামলাকারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়।

রংপুরের হাজির হাটে পৈতৃক সম্পত্তি নিয়ে হামলা: মা-ছেলে রমেক হাসপাতালে ভর্তি

সেপ্টেম্বর ২২, ২০২৫

সেলিম চৌধুরী, জেলা প্রতিনিধি (রংপুর) :
রংপুর নগরীর হাজির হাট মেট্রো থানার হরিরাম পিরোজ গ্রামের বাসিন্দা মোঃ আমজাদ হোসেন তার পৈতৃক সম্পত্তি রক্ষায় এক ভয়াবহ হামলার শিকার হয়েছেন। তাকে বাঁচাতে গেলে তার মা-ও আহত হয়ে বর্তমানে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।

ভুক্তভোগী আমজাদ হোসেন জানান, তার পৈতৃক সূত্রে পাওয়া জমি কিছু ব্যক্তি দীর্ঘদিন ধরে জবরদখলের চেষ্টা করছে। বিবাদীরা হলেন—
১) মোঃ মোখলেছুর রহমান
২) মুকুল মিয়া
৩) বকুল মিয়া (পিতা মোঃ মকবুল হোসেন)
৪) মকবুল হোসেন
৫) সুলতান মিয়া (পিতা মৃত কফিল উদ্দিন)
৬) মোকছেদুল (পিতা মৃত সোলাইমান)
৭) ইছমাইল হোসেন
৮) মোকতারুল (পিতা মোকছেদুল)
৯) এনামুল হক (পিতা মৃত আফজাল হোসেন) — সবাই হরিরাম পিরোজ, হাজির হাট, আরপিএমপি, রংপুর এলাকার বাসিন্দা
১০) রশিদ মিয়া
১১) ওয়াছমিনা (পিতা মহুবর রহমান), সাং উত্তর পানা পুকুর, গঙ্গাচড়া, রংপুর।

১৯ সেপ্টেম্বর সকাল ৮টার দিকে বিবাদীরা একযোগে আমজাদ হোসেনের জমিতে জোরপূর্বক স্থাপনা নির্মাণ করতে গেলে তিনি বাধা দেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে তারা ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাকে আঘাত করে, ফলে তার মাথায় গভীর ক্ষত হয় এবং তিনি অচেতন হয়ে পড়েন। এসময় তাকে বাঁচাতে এগিয়ে আসলে তার মাকেও ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করা হয়। এতে তার পায়ে গুরুতর জখম হয়।

স্থানীয়রা মা-ছেলেকে উদ্ধার করে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন, বর্তমানে তারা ১৪ ও ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

ঘটনার পর স্থানীয়রা ভুক্তভোগী পরিবারকে আইনের আশ্রয় নেওয়ার পরামর্শ দেন। পরবর্তীতে আমজাদ হোসেন তার পরিবারের সঙ্গে আলোচনা করে একই দিন হাজির হাট মেট্রো থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।

স্থানীয় জনসাধারণ এই ঘটনার নিন্দা জানিয়ে প্রশাসনের দ্রুত হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন, যাতে পৈতৃক সম্পত্তি নিয়ে এ ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বন্ধ হয় এবং হামলাকারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়।