সুকুমার ঋষি, পোরশা নওগাঁ প্রতিনিধি
সারাদেশের মতো নওগাঁ জেলার পোরশা উপজেলায়ও শুরু হয়েছে শারদীয় দুর্গোৎসবের আনন্দঘন আয়োজন। হিন্দু সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসবকে ঘিরে ইতিমধ্যে স্থানীয় এলাকায় উৎসবের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে। প্রতিটি বাড়িতে চলছে নানা প্রস্তুতি—নাড়ু, মুড়ি, খই, চিড়া তৈরির ব্যস্ততা আর শিশু-কিশোরদের জন্য নতুন সামাজিক পোশাক কেনার উৎসাহ।
পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকগণ জানিয়েছেন, “এবারের শারদীয় দুর্গোৎসব হবে শান্তিপূর্ণ ও সুশৃঙ্খল।” তারা আরও জানান, মাননীয় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সাবেক লেঃ জেনারেল মোঃ জাহাঙ্গীর আলমের নির্দেশনা অনুযায়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, পোরশা থানা অফিসার ইনচার্জ, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বিজিবি, আনসার বাহিনী ও গ্রামপুলিশ একযোগে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কাজ করছে।
উল্লেখ্য, এবছর পোরশা উপজেলায় মোট ১৭টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। প্রতিটি মণ্ডপে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন রয়েছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও স্থানীয় প্রশাসন ইতিমধ্যে ঘোষণা দিয়েছেন, মাদকের সঙ্গে কেউ জড়িত থাকলে তাকে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। এছাড়া পূজা মণ্ডপে কোনো প্রকার বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পূজা সূচি অনুযায়ী, ২৮ সেপ্টেম্বর রবিবার সন্ধ্যায় দুর্গাদেবীর আসন গ্রহণ করা হবে এবং ২ অক্টোবর দেবীর বিসর্জন অনুষ্ঠিত হবে। এবারের দুর্গোৎসবে দেবীর গজে আগমন ও দোলায় গমনের বিষয়টি সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে বাড়তি উৎসাহ যোগ করেছে।
পোরশা উপজেলার পূজামণ্ডপগুলোতে ইতিমধ্যে মহাউৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। স্থানীয় পূজার ঠাকুরবৃন্দরা জানিয়েছেন, “সবাই মিলে শান্তিপূর্ণভাবে ধর্মীয় উৎসব সম্পন্ন করতে চাই।” স্থানীয় বাসিন্দারা প্রশাসনের নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে স্বাগত জানিয়ে পূজা উদযাপনকে সফল ও আনন্দময় করার আহ্বান জানিয়েছেন।
পোরশায় শারদীয় দুর্গোৎসবের আনন্দ – ১৭ মণ্ডপে চলছে পূজা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সজাগ তদারকি
সুকুমার ঋষি, পোরশা নওগাঁ প্রতিনিধি
সারাদেশের মতো নওগাঁ জেলার পোরশা উপজেলায়ও শুরু হয়েছে শারদীয় দুর্গোৎসবের আনন্দঘন আয়োজন। হিন্দু সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসবকে ঘিরে ইতিমধ্যে স্থানীয় এলাকায় উৎসবের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে। প্রতিটি বাড়িতে চলছে নানা প্রস্তুতি—নাড়ু, মুড়ি, খই, চিড়া তৈরির ব্যস্ততা আর শিশু-কিশোরদের জন্য নতুন সামাজিক পোশাক কেনার উৎসাহ।
পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকগণ জানিয়েছেন, “এবারের শারদীয় দুর্গোৎসব হবে শান্তিপূর্ণ ও সুশৃঙ্খল।” তারা আরও জানান, মাননীয় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সাবেক লেঃ জেনারেল মোঃ জাহাঙ্গীর আলমের নির্দেশনা অনুযায়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, পোরশা থানা অফিসার ইনচার্জ, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বিজিবি, আনসার বাহিনী ও গ্রামপুলিশ একযোগে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কাজ করছে।
উল্লেখ্য, এবছর পোরশা উপজেলায় মোট ১৭টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। প্রতিটি মণ্ডপে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন রয়েছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও স্থানীয় প্রশাসন ইতিমধ্যে ঘোষণা দিয়েছেন, মাদকের সঙ্গে কেউ জড়িত থাকলে তাকে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। এছাড়া পূজা মণ্ডপে কোনো প্রকার বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পূজা সূচি অনুযায়ী, ২৮ সেপ্টেম্বর রবিবার সন্ধ্যায় দুর্গাদেবীর আসন গ্রহণ করা হবে এবং ২ অক্টোবর দেবীর বিসর্জন অনুষ্ঠিত হবে। এবারের দুর্গোৎসবে দেবীর গজে আগমন ও দোলায় গমনের বিষয়টি সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে বাড়তি উৎসাহ যোগ করেছে।
পোরশা উপজেলার পূজামণ্ডপগুলোতে ইতিমধ্যে মহাউৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। স্থানীয় পূজার ঠাকুরবৃন্দরা জানিয়েছেন, “সবাই মিলে শান্তিপূর্ণভাবে ধর্মীয় উৎসব সম্পন্ন করতে চাই।” স্থানীয় বাসিন্দারা প্রশাসনের নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে স্বাগত জানিয়ে পূজা উদযাপনকে সফল ও আনন্দময় করার আহ্বান জানিয়েছেন।