বরিশালে বৈধ ইজারার বালু তুলতে দিচ্ছেন না কিছু কুচক্রমহল।

বরিশাল প্রতিনিধি :
বরিশাল জেলা প্রশাসকের কালেক্টর অফিস থেকে বানারীপাড়া সন্ধ্যা নদীর নবগ্রাম মৌজার জেল ৪৮, খতিয়ান : ১ দাগ নং ২০৮ জমির পরিমান ৫ একর নামক স্হান থেকে বালু উত্তোলনের জন্য সরকারি কোষাগরে ২০ লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা জমা দিয়েও বালু তুলতে পারতেছেন না ইজারাদার শহিদ। জানা যায়,বরিশাল জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে বাংলা ১৪৩২ সনের বালু ইজারাদারদের কাছ থেকে সর্বোচ্চ ওপেন ডাকের মাধ্যমে বালু মহলের ইজারা দেওয়া হয়। স্বচ্চ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে জেলা প্রশাসক সন্ধ্যা নদীর বালু ইজারা দেন, বালু কাটার ইজারা আব্দুল্লাহ এন্টারপ্রাইজ , স্বত্বাধিকারী শহীদ নামে নামে লাইন্সেসে পায়। আব্দুল্লাহ এন্টারপ্রাইজ এর স্বত্বাধিকার কারী শহিদ জেলা প্রশাসকের নির্দিষ্ট সীমানা দেখিয়ে দেয়। সেনুযায়ী শহিদ বালু উত্তোলন করার জন্য ড্রেজার ও শ্রমিক নিয়ে গেলে স্হানীয় কিছু কুচক্রী মহল ও অসাধু লোকজন শহিদ কে বলু উওেলন করতে বাধা প্রদান করেন। এক পর্যায়ে শহিদের সাথে থাকা টাকা পয়সা ও মোবাইল ছিনিয়ে নিয়ে যায়। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে আবদুল্লাহ এন্টারপ্রাইজ এর স্বত্বাধিকারী, শহিদ নিজের ও তার ড্রেজারের শ্রমিকদের নিরাপত্তার জন্য বানারীপাড়া থানায় অজ্ঞাত ব্যক্তিদের নামে ০৫-০৯-২৫ তারিখে ২২১ নং একটি জিডি দায়ের করেন।
স্থানীয় কুচক্র মহলটি থানায় জিডি করার কথা শুনে আরো ক্ষিপ্ত হয়ে যান। এক পর্যায়ে বিভিন্ন মহল থেকে শহীদ প্যাদাকে বৈধ ইজারার পয়েন্ট থেকে বালু কাটতে বার বার বাধা প্রদান করলে,শহিদ প্যাদা ২৩-০৯-২৫ তারিখ বাদী হয়ে বানারিপাড়া থানায় কয়েকজন কে আসামি করে একটি লিখিত অভিযোগে দায়ের করেন, লিখিত অভিযোগে দেখা যায়, রিয়াজ মৃধা পিতা,সত্তার মৃধা,ওয়ার্ড ০৯ সুমন হাঃ, পিতা, হাকিম হাঃ গ্রাম : নরওোমপুর, মনজু খান, ওসমান খান, খোকন তালুকদার, কালাম ঢালী,তাহের ঢালী, জাংগালিয়া, চাখার সঙ্গবদ্ধ চক্রটি একজোট হইয়া সুগন্ধা নদীর পশ্চিম পাশে, নবগ্রাম বালু ইজারা পয়েন্টে শহিদ প্যাদা ও তার শ্রমিকদের কাছে যায় ও তাদের কে লাঠি, লোহার রড দিয়ে মারধর করে, এবং তাদের সাথে থাকা মোবাইল সেট নিয়ে যায়, ও কিছু টাকার চাদা দাবি করে, ককটেল বিস্ফারণ করে ঘটনা স্হান থেকে চলে যায়। এ বিষয়ে বানারিপাড়া তদন্ত ওসি জানায় বালু মহল নিয়ে শহিদ প্যাদা বানারিপাড়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি ও লিখিত অভিযোগে দায়ের করেছেন। বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষ আইনি ব্যবস্হা নেওয়া হবে।
বালু ইজারার আবদুল্লাহ এন্টারপ্রাইজ এর স্বত্বাধিকারী শহিদ বলেন আমাকে আমার ইজারার পয়েন্টে ভালো কাটতে দেওয়া হোক, নয়তো আমি যে সরকারি রাজস্বে ২০ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা জমা দিয়েছি, সবকিছু ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যাবে। আমি বালুর কাটতে না পারলে, সরকারি কোষাগরের টাকা কিভাবে উঠাবো। বরিশাল জেলা প্রশাসক মহাদয় ও সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে আমার জোর দাবি। ইজারা পয়েন্ট থেকে আমি যাহাতে বালু উত্তোলন করতে পারি সেজন্য আমি আইনি সহায়তা কামনা করছি।

বরিশালে বৈধ ইজারার বালু তুলতে দিচ্ছেন না কিছু কুচক্রমহল।

সেপ্টেম্বর ২৮, ২০২৫

বরিশাল প্রতিনিধি :
বরিশাল জেলা প্রশাসকের কালেক্টর অফিস থেকে বানারীপাড়া সন্ধ্যা নদীর নবগ্রাম মৌজার জেল ৪৮, খতিয়ান : ১ দাগ নং ২০৮ জমির পরিমান ৫ একর নামক স্হান থেকে বালু উত্তোলনের জন্য সরকারি কোষাগরে ২০ লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা জমা দিয়েও বালু তুলতে পারতেছেন না ইজারাদার শহিদ। জানা যায়,বরিশাল জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে বাংলা ১৪৩২ সনের বালু ইজারাদারদের কাছ থেকে সর্বোচ্চ ওপেন ডাকের মাধ্যমে বালু মহলের ইজারা দেওয়া হয়। স্বচ্চ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে জেলা প্রশাসক সন্ধ্যা নদীর বালু ইজারা দেন, বালু কাটার ইজারা আব্দুল্লাহ এন্টারপ্রাইজ , স্বত্বাধিকারী শহীদ নামে নামে লাইন্সেসে পায়। আব্দুল্লাহ এন্টারপ্রাইজ এর স্বত্বাধিকার কারী শহিদ জেলা প্রশাসকের নির্দিষ্ট সীমানা দেখিয়ে দেয়। সেনুযায়ী শহিদ বালু উত্তোলন করার জন্য ড্রেজার ও শ্রমিক নিয়ে গেলে স্হানীয় কিছু কুচক্রী মহল ও অসাধু লোকজন শহিদ কে বলু উওেলন করতে বাধা প্রদান করেন। এক পর্যায়ে শহিদের সাথে থাকা টাকা পয়সা ও মোবাইল ছিনিয়ে নিয়ে যায়। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে আবদুল্লাহ এন্টারপ্রাইজ এর স্বত্বাধিকারী, শহিদ নিজের ও তার ড্রেজারের শ্রমিকদের নিরাপত্তার জন্য বানারীপাড়া থানায় অজ্ঞাত ব্যক্তিদের নামে ০৫-০৯-২৫ তারিখে ২২১ নং একটি জিডি দায়ের করেন।
স্থানীয় কুচক্র মহলটি থানায় জিডি করার কথা শুনে আরো ক্ষিপ্ত হয়ে যান। এক পর্যায়ে বিভিন্ন মহল থেকে শহীদ প্যাদাকে বৈধ ইজারার পয়েন্ট থেকে বালু কাটতে বার বার বাধা প্রদান করলে,শহিদ প্যাদা ২৩-০৯-২৫ তারিখ বাদী হয়ে বানারিপাড়া থানায় কয়েকজন কে আসামি করে একটি লিখিত অভিযোগে দায়ের করেন, লিখিত অভিযোগে দেখা যায়, রিয়াজ মৃধা পিতা,সত্তার মৃধা,ওয়ার্ড ০৯ সুমন হাঃ, পিতা, হাকিম হাঃ গ্রাম : নরওোমপুর, মনজু খান, ওসমান খান, খোকন তালুকদার, কালাম ঢালী,তাহের ঢালী, জাংগালিয়া, চাখার সঙ্গবদ্ধ চক্রটি একজোট হইয়া সুগন্ধা নদীর পশ্চিম পাশে, নবগ্রাম বালু ইজারা পয়েন্টে শহিদ প্যাদা ও তার শ্রমিকদের কাছে যায় ও তাদের কে লাঠি, লোহার রড দিয়ে মারধর করে, এবং তাদের সাথে থাকা মোবাইল সেট নিয়ে যায়, ও কিছু টাকার চাদা দাবি করে, ককটেল বিস্ফারণ করে ঘটনা স্হান থেকে চলে যায়। এ বিষয়ে বানারিপাড়া তদন্ত ওসি জানায় বালু মহল নিয়ে শহিদ প্যাদা বানারিপাড়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি ও লিখিত অভিযোগে দায়ের করেছেন। বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষ আইনি ব্যবস্হা নেওয়া হবে।
বালু ইজারার আবদুল্লাহ এন্টারপ্রাইজ এর স্বত্বাধিকারী শহিদ বলেন আমাকে আমার ইজারার পয়েন্টে ভালো কাটতে দেওয়া হোক, নয়তো আমি যে সরকারি রাজস্বে ২০ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা জমা দিয়েছি, সবকিছু ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যাবে। আমি বালুর কাটতে না পারলে, সরকারি কোষাগরের টাকা কিভাবে উঠাবো। বরিশাল জেলা প্রশাসক মহাদয় ও সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে আমার জোর দাবি। ইজারা পয়েন্ট থেকে আমি যাহাতে বালু উত্তোলন করতে পারি সেজন্য আমি আইনি সহায়তা কামনা করছি।