বাগেরহাট প্রতিনিধি:
মিথ্যা মামলা থেকে মুক্তি ও পৈতৃক সম্পত্তি ফিরে পেতে সংবাদ সম্মেলন করেছেন বাগেরহাট জেলার কচুয়া উপজেলার চরসোনাকুড় গ্রামের মৃত আফজাল হোসেনের ছেলে আব্দুল্লাহ আল মামুন।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) দুপুরে বাগেরহাট প্রেসক্লাবের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন তিনি।
অভিযোগে আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, “আমার পিতা ২০১৯ সালে মৃত্যুবরণ করার পর থেকে আমার সৎ চাচা মোঃ রফিকুল ইসলাম খোকন ও তার স্ত্রী রেকসোনা বেগম আমাদের পৈতৃক সম্পত্তি ফেরত দিতে অস্বীকৃতি জানায় এবং আমাদের পরিবারের ওপর নির্যাতন ও প্রাণনাশের হুমকি দিতে থাকে। তারা একটি সন্ত্রাসী চক্র পরিচালনা করে এলাকায় প্রভাব বিস্তার করছে।”
তিনি আরও অভিযোগ করেন, “মোঃ রফিকুল ইসলাম খোকন ও রেকসোনা বেগমের বিরুদ্ধে ২০১৪ সালে মানব পাচার মামলাও হয়েছিল, যার কারণে তারা কারাদণ্ডও ভোগ করেন। তবুও রাজনৈতিক প্রভাব ও ভয়ভীতি দেখিয়ে তারা এখনো আমাদের সম্পত্তি দখল করে রেখেছে।”
সংবাদ সম্মেলনে আব্দুল্লাহ আল মামুন দাবি করেন, “আমাদের পৈতৃক সম্পত্তি তারা জোরপূর্বক দখল করে ভোগদখল করছে। স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিদের মাধ্যমে বিষয়টি মীমাংসার চেষ্টা করলেও তারা রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে জমি ফেরত দেয়নি।”
তিনি আরও জানান, সম্প্রতি তাদের জায়গা থেকে জোরপূর্বক সুপারি ও নারিকেল পেড়ে নেওয়া হয়েছে, যার বাজারমূল্য প্রায় ৪০ হাজার টাকা।
শেষে তিনি সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন এবং বলেন, “আমি প্রশাসনের সহযোগিতা চাই, যাতে প্রতিপক্ষের ষড়যন্ত্র থেকে মুক্ত থেকে আমার পরিবারের ন্যায়বিচার ও সম্পত্তি ফিরে পাই।”
মিথ্যা মামলা ও পৈতৃক সম্পত্তি ফিরে পেতে বাগেরহাটে সংবাদ সম্মেলন
বাগেরহাট প্রতিনিধি:
মিথ্যা মামলা থেকে মুক্তি ও পৈতৃক সম্পত্তি ফিরে পেতে সংবাদ সম্মেলন করেছেন বাগেরহাট জেলার কচুয়া উপজেলার চরসোনাকুড় গ্রামের মৃত আফজাল হোসেনের ছেলে আব্দুল্লাহ আল মামুন।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) দুপুরে বাগেরহাট প্রেসক্লাবের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন তিনি।
অভিযোগে আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, “আমার পিতা ২০১৯ সালে মৃত্যুবরণ করার পর থেকে আমার সৎ চাচা মোঃ রফিকুল ইসলাম খোকন ও তার স্ত্রী রেকসোনা বেগম আমাদের পৈতৃক সম্পত্তি ফেরত দিতে অস্বীকৃতি জানায় এবং আমাদের পরিবারের ওপর নির্যাতন ও প্রাণনাশের হুমকি দিতে থাকে। তারা একটি সন্ত্রাসী চক্র পরিচালনা করে এলাকায় প্রভাব বিস্তার করছে।”
তিনি আরও অভিযোগ করেন, “মোঃ রফিকুল ইসলাম খোকন ও রেকসোনা বেগমের বিরুদ্ধে ২০১৪ সালে মানব পাচার মামলাও হয়েছিল, যার কারণে তারা কারাদণ্ডও ভোগ করেন। তবুও রাজনৈতিক প্রভাব ও ভয়ভীতি দেখিয়ে তারা এখনো আমাদের সম্পত্তি দখল করে রেখেছে।”
সংবাদ সম্মেলনে আব্দুল্লাহ আল মামুন দাবি করেন, “আমাদের পৈতৃক সম্পত্তি তারা জোরপূর্বক দখল করে ভোগদখল করছে। স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিদের মাধ্যমে বিষয়টি মীমাংসার চেষ্টা করলেও তারা রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে জমি ফেরত দেয়নি।”
তিনি আরও জানান, সম্প্রতি তাদের জায়গা থেকে জোরপূর্বক সুপারি ও নারিকেল পেড়ে নেওয়া হয়েছে, যার বাজারমূল্য প্রায় ৪০ হাজার টাকা।
শেষে তিনি সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন এবং বলেন, “আমি প্রশাসনের সহযোগিতা চাই, যাতে প্রতিপক্ষের ষড়যন্ত্র থেকে মুক্ত থেকে আমার পরিবারের ন্যায়বিচার ও সম্পত্তি ফিরে পাই।”