সেলিম মাহবুব, ছাতক:
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন অপপ্রচারের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ছাতক বাজারের পরিচিত ব্যবসায়ী দিপেন কুমার রায়। রোববার (২৬ অক্টোবর) বিকেলে ছাতক প্রেসক্লাব মিলনায়তনে আয়োজিত এ সংবাদ সম্মেলনে তিনি লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন।
দিপেন কুমার রায় তার লিখিত বক্তব্যে বলেন, তার ছোট ভাই পাপলু কুমার রায় জীবিত অবস্থায় পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের সঙ্গে একই ভিটায় বাস করলেও পৃথকভাবে সংসার পরিচালনা করতেন। দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকার পর ২০২১ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি পাপলু কুমার রায় মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক পুত্র ও এক কন্যা সন্তান রেখে যান। পরবর্তীতে তার স্ত্রী মুক্তি রানী রায় পিত্রালয়ে চলে যান।
দিপেন কুমার রায় অভিযোগ করেন, “ছোট ভাই সৈকত রায় ও মা অনিতা রায়ের কুপরামর্শে মুক্তি রানী রায় নিয়মিতভাবে আমার ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে অশালীন আচরণ, গালাগাল এবং বিভিন্ন মিথ্যা অভিযোগ ছড়াচ্ছেন। সম্প্রতি ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে আমাদের বিরুদ্ধে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অপপ্রচার চালানো হচ্ছে, যা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট।”
তিনি আরও জানান, পরিবারের সকল সম্পত্তির কাগজপত্রে তিন ভাইয়ের নাম রয়েছে এবং এসব তথ্য বিভিন্ন সময়ে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে সালিশ বৈঠকে উপস্থাপন করা হয়েছে। সর্বশেষ সালিশ অনুযায়ী ২০২৫ সালের ২৫ আগস্ট পর্যন্ত দোকানঘর ভাড়া ও বকেয়া হিসাব চূড়ান্ত হয়। সেই অনুযায়ী ২০২৫ সালের ৩ সেপ্টেম্বর মুক্তি রানী রায়ের নামে জনতা ব্যাংক ছাতক শাখার তার নিজের হিসাব (নম্বর: ০১০০০৩৩৯৪৬২৩১) থেকে চেক নং ৫৬১৬৮৫০ এর মাধ্যমে ১ লাখ ৮৮ হাজার টাকা পরিশোধ করেন, যা মুক্তি রানী রায় নিজে উত্তোলন করেছেন।
দিপেন কুমার রায় অভিযোগ করে বলেন, “সমাজের কিছু কুচক্রী মহল আমাদের পরিবারকে অশান্তির দিকে ঠেলে দিচ্ছে। মিথ্যা অপবাদ দিয়ে আমাকে সমাজে হেয় প্রতিপন্ন করার ষড়যন্ত্র চলছে। আমি আমার জীবনের শেষ প্রান্তে এসে অন্যায় অভিযোগের গ্লানি নিয়ে দিন কাটাচ্ছি।”
সংবাদ সম্মেলনের শেষে তিনি উপস্থিত সাংবাদিকদের উদ্দেশে বলেন, “আমি আশাবাদী, আপনারা সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে বিষয়টি প্রকাশ করলে সত্য উদঘাটিত হবে।”
ছাতকে মিথ্যা অপপ্রচারের প্রতিবাদে প্রেসক্লাবে ব্যবসায়ীর সংবাদ সম্মেলন
সেলিম মাহবুব, ছাতক:
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন অপপ্রচারের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ছাতক বাজারের পরিচিত ব্যবসায়ী দিপেন কুমার রায়। রোববার (২৬ অক্টোবর) বিকেলে ছাতক প্রেসক্লাব মিলনায়তনে আয়োজিত এ সংবাদ সম্মেলনে তিনি লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন।
দিপেন কুমার রায় তার লিখিত বক্তব্যে বলেন, তার ছোট ভাই পাপলু কুমার রায় জীবিত অবস্থায় পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের সঙ্গে একই ভিটায় বাস করলেও পৃথকভাবে সংসার পরিচালনা করতেন। দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকার পর ২০২১ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি পাপলু কুমার রায় মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক পুত্র ও এক কন্যা সন্তান রেখে যান। পরবর্তীতে তার স্ত্রী মুক্তি রানী রায় পিত্রালয়ে চলে যান।
দিপেন কুমার রায় অভিযোগ করেন, “ছোট ভাই সৈকত রায় ও মা অনিতা রায়ের কুপরামর্শে মুক্তি রানী রায় নিয়মিতভাবে আমার ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে অশালীন আচরণ, গালাগাল এবং বিভিন্ন মিথ্যা অভিযোগ ছড়াচ্ছেন। সম্প্রতি ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে আমাদের বিরুদ্ধে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অপপ্রচার চালানো হচ্ছে, যা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট।”
তিনি আরও জানান, পরিবারের সকল সম্পত্তির কাগজপত্রে তিন ভাইয়ের নাম রয়েছে এবং এসব তথ্য বিভিন্ন সময়ে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে সালিশ বৈঠকে উপস্থাপন করা হয়েছে। সর্বশেষ সালিশ অনুযায়ী ২০২৫ সালের ২৫ আগস্ট পর্যন্ত দোকানঘর ভাড়া ও বকেয়া হিসাব চূড়ান্ত হয়। সেই অনুযায়ী ২০২৫ সালের ৩ সেপ্টেম্বর মুক্তি রানী রায়ের নামে জনতা ব্যাংক ছাতক শাখার তার নিজের হিসাব (নম্বর: ০১০০০৩৩৯৪৬২৩১) থেকে চেক নং ৫৬১৬৮৫০ এর মাধ্যমে ১ লাখ ৮৮ হাজার টাকা পরিশোধ করেন, যা মুক্তি রানী রায় নিজে উত্তোলন করেছেন।
দিপেন কুমার রায় অভিযোগ করে বলেন, “সমাজের কিছু কুচক্রী মহল আমাদের পরিবারকে অশান্তির দিকে ঠেলে দিচ্ছে। মিথ্যা অপবাদ দিয়ে আমাকে সমাজে হেয় প্রতিপন্ন করার ষড়যন্ত্র চলছে। আমি আমার জীবনের শেষ প্রান্তে এসে অন্যায় অভিযোগের গ্লানি নিয়ে দিন কাটাচ্ছি।”
সংবাদ সম্মেলনের শেষে তিনি উপস্থিত সাংবাদিকদের উদ্দেশে বলেন, “আমি আশাবাদী, আপনারা সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে বিষয়টি প্রকাশ করলে সত্য উদঘাটিত হবে।”