পদ্মার পানি ও নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন নিশ্চিত করা সম্ভব-মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর

সেলিম মাহবুবঃ

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর চাঁপাইনবাবগঞ্জে অনুষ্ঠিত একটি সমাবেশে বলেন, পদ্মা নদীর পানি দেশের মানুষের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ফারাক্কার ব্যারেজের কারণে খরার সময় পানি কম এবং বর্ষার সময় বন্যার সৃষ্টি হয়। তিনি উল্লেখ করেন, আন্তর্জাতিক আইনের অধীনে পদ্মার পানি পাওয়াটা বাংলাদেশের অধিকার এবং জনগণকে সচেতন ও সক্রিয় হতে হবে।

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, নির্বাচিত সরকার থাকলে দেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলো সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার পাবে। ফারাক্কা ও তিস্তা নদীর পানি এবং সীমান্ত সংক্রান্ত বিষয়গুলোতে দেশের স্বাধীনতা ও মর্যাদা রক্ষার জন্য সরকারকে দৃঢ় অবস্থান নিতে হবে। তিনি আরও বলেন, ভারতের সঙ্গে সমান মর্যাদা নিশ্চিত না হলে দেশ কখনও বন্ধু হিসেবে স্বীকৃতি পাবে না।

বিএনপি চেয়ারপার্সনের দীর্ঘ জীবন গণতন্ত্র ও দেশের কল্যাণের জন্য উৎসর্গিত। তিনি কয়েক বছর কারাগারে ছিলেন এবং গৃহবন্দী ছিলেন। গত বছরের আগস্টে দেশ ফ্যাসিস্ট সরকারের শাসন থেকে মুক্ত হওয়ার পর তিনি বাড়িতে ফিরে যান। পদ্মা বাঁধ প্রকল্পের জন্য তিনি ইতিমধ্যেই সম্মতি দিয়েছেন।

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, দেশের মানুষ ধর্মপ্রিয় হলেও ধর্মান্ধ বা সাম্প্রদায়িক নয়। তিনি দেশের স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাস তুলে ধরেন এবং বিএনপির শক্তি ও জনগণের সমর্থনের ওপর গুরুত্ব দেন। আগামী নির্বাচনের অংশগ্রহণের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতি ও যুবসমাজের উন্নয়ন সম্ভব।

সমাবেশে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন এবং দেশের উন্নয়ন, যুব কর্মসংস্থান ও কৃষি ক্ষেত্রে ন্যায্য সুবিধা নিশ্চিত করার বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি জনগণকে দেশের গণতন্ত্র রক্ষা ও সক্রিয় থাকার আহ্বান জানান।

পদ্মার পানি ও নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন নিশ্চিত করা সম্ভব-মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর

নভেম্বর ১৫, ২০২৫

সেলিম মাহবুবঃ

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর চাঁপাইনবাবগঞ্জে অনুষ্ঠিত একটি সমাবেশে বলেন, পদ্মা নদীর পানি দেশের মানুষের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ফারাক্কার ব্যারেজের কারণে খরার সময় পানি কম এবং বর্ষার সময় বন্যার সৃষ্টি হয়। তিনি উল্লেখ করেন, আন্তর্জাতিক আইনের অধীনে পদ্মার পানি পাওয়াটা বাংলাদেশের অধিকার এবং জনগণকে সচেতন ও সক্রিয় হতে হবে।

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, নির্বাচিত সরকার থাকলে দেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলো সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার পাবে। ফারাক্কা ও তিস্তা নদীর পানি এবং সীমান্ত সংক্রান্ত বিষয়গুলোতে দেশের স্বাধীনতা ও মর্যাদা রক্ষার জন্য সরকারকে দৃঢ় অবস্থান নিতে হবে। তিনি আরও বলেন, ভারতের সঙ্গে সমান মর্যাদা নিশ্চিত না হলে দেশ কখনও বন্ধু হিসেবে স্বীকৃতি পাবে না।

বিএনপি চেয়ারপার্সনের দীর্ঘ জীবন গণতন্ত্র ও দেশের কল্যাণের জন্য উৎসর্গিত। তিনি কয়েক বছর কারাগারে ছিলেন এবং গৃহবন্দী ছিলেন। গত বছরের আগস্টে দেশ ফ্যাসিস্ট সরকারের শাসন থেকে মুক্ত হওয়ার পর তিনি বাড়িতে ফিরে যান। পদ্মা বাঁধ প্রকল্পের জন্য তিনি ইতিমধ্যেই সম্মতি দিয়েছেন।

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, দেশের মানুষ ধর্মপ্রিয় হলেও ধর্মান্ধ বা সাম্প্রদায়িক নয়। তিনি দেশের স্বাধীনতার সংগ্রামের ইতিহাস তুলে ধরেন এবং বিএনপির শক্তি ও জনগণের সমর্থনের ওপর গুরুত্ব দেন। আগামী নির্বাচনের অংশগ্রহণের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতি ও যুবসমাজের উন্নয়ন সম্ভব।

সমাবেশে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন এবং দেশের উন্নয়ন, যুব কর্মসংস্থান ও কৃষি ক্ষেত্রে ন্যায্য সুবিধা নিশ্চিত করার বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি জনগণকে দেশের গণতন্ত্র রক্ষা ও সক্রিয় থাকার আহ্বান জানান।