মাভাবিপ্রবিতে ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে সেমিনার অনুষ্ঠিত

মো: জিসান রহমান, মাভাবিপ্রবি প্রতিনিধিঃ

মজলুম জননেতা মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো “প্রতিবাদের ভাষায় নৈতিকতা: মাওলানা ভাসানী ও সমসাময়িক বাংলাদেশ” শীর্ষক সেমিনার। রোববার, ১৬ নভেম্বর ২০২৫ দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২-তলা একাডেমিক ভবনের সেমিনার হলে এ আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খান। বিশেষ অতিথি হিসেবে যোগ দেন একুশে পদকপ্রাপ্ত আলোকচিত্রশিল্পী ও লেখক নাসির আলী মামুন। সেমিনারের সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোঃ আনোয়ারুল আজীম আখন্দ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন সেমিনার ও সাময়িকী প্রকাশনা উপ-কমিটির আহবায়ক অধ্যাপক ড. মোঃ ফজলুল করিম।

এ সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করা হয় মাওলানা ভাসানী গবেষক সৈয়দ ইরফানুল বারীর পক্ষ থেকে তাঁর কন্যা সৈয়দা উসতুআনা হান্নানা। আলোচনায় অংশ নেন লাইফ সায়েন্স অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোঃ আবু জুবাইর এবং সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোঃ নাজমুস সাদেকীন। বক্তারা মাওলানা ভাসানীর সামাজিক ন্যায়বিচার, মানবিক নেতৃত্ব, রাজনৈতিক সততা ও প্রতিবাদের শক্তিকে সমসাময়িক প্রেক্ষাপটে অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক হিসেবে উল্লেখ করেন।

আরোও পড়ুন – বুটেক্সের চারটি আবাসিক হলে নতুন প্রভোস্ট নিয়োগ

প্রধান অতিথি তাঁর আলোচনায় বলেন যে বাংলাদেশের মুক্তির স্বপ্ন, ন্যায়ভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণ এবং মানবিক রাষ্ট্র তৈরির জন্য ভাসানীর নৈতিক অবস্থান অনুকরণীয় ছিল। তিনি আরও বলেন যে পরিবর্তনের পথে সমাজকে এগিয়ে নিতে হলে ভাসানীর চিন্তা-দর্শনকে পুনরায় প্রাসঙ্গিক করে তুলতে হবে। বিশেষ অতিথি নাসির আলী মামুন তাঁর বক্তব্যে স্মৃতিচারণ করে জানান যে মাওলানা ভাসানীর জীবনদর্শন এবং ব্যক্তিত্ব তাকে দীর্ঘদিন ধরে প্রভাবিত করেছে।

সমাপনী বক্তব্যে ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোঃ আনোয়ারুল আজীম আখন্দ বিশ্ববিদ্যালয় ও জাতীয় জীবনে ভাসানীর আদর্শ বাস্তবায়নে নতুন প্রজন্মকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান। অনুষ্ঠানের শুরুতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক প্রকাশিত সাময়িকীর মোড়ক উন্মোচন করা হয়। সেমিনারে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা অংশগ্রহণ করেন।

মাভাবিপ্রবিতে ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে সেমিনার অনুষ্ঠিত

নভেম্বর ১৬, ২০২৫

মো: জিসান রহমান, মাভাবিপ্রবি প্রতিনিধিঃ

মজলুম জননেতা মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো “প্রতিবাদের ভাষায় নৈতিকতা: মাওলানা ভাসানী ও সমসাময়িক বাংলাদেশ” শীর্ষক সেমিনার। রোববার, ১৬ নভেম্বর ২০২৫ দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২-তলা একাডেমিক ভবনের সেমিনার হলে এ আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খান। বিশেষ অতিথি হিসেবে যোগ দেন একুশে পদকপ্রাপ্ত আলোকচিত্রশিল্পী ও লেখক নাসির আলী মামুন। সেমিনারের সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোঃ আনোয়ারুল আজীম আখন্দ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন সেমিনার ও সাময়িকী প্রকাশনা উপ-কমিটির আহবায়ক অধ্যাপক ড. মোঃ ফজলুল করিম।

এ সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করা হয় মাওলানা ভাসানী গবেষক সৈয়দ ইরফানুল বারীর পক্ষ থেকে তাঁর কন্যা সৈয়দা উসতুআনা হান্নানা। আলোচনায় অংশ নেন লাইফ সায়েন্স অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোঃ আবু জুবাইর এবং সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোঃ নাজমুস সাদেকীন। বক্তারা মাওলানা ভাসানীর সামাজিক ন্যায়বিচার, মানবিক নেতৃত্ব, রাজনৈতিক সততা ও প্রতিবাদের শক্তিকে সমসাময়িক প্রেক্ষাপটে অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক হিসেবে উল্লেখ করেন।

আরোও পড়ুন – বুটেক্সের চারটি আবাসিক হলে নতুন প্রভোস্ট নিয়োগ

প্রধান অতিথি তাঁর আলোচনায় বলেন যে বাংলাদেশের মুক্তির স্বপ্ন, ন্যায়ভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণ এবং মানবিক রাষ্ট্র তৈরির জন্য ভাসানীর নৈতিক অবস্থান অনুকরণীয় ছিল। তিনি আরও বলেন যে পরিবর্তনের পথে সমাজকে এগিয়ে নিতে হলে ভাসানীর চিন্তা-দর্শনকে পুনরায় প্রাসঙ্গিক করে তুলতে হবে। বিশেষ অতিথি নাসির আলী মামুন তাঁর বক্তব্যে স্মৃতিচারণ করে জানান যে মাওলানা ভাসানীর জীবনদর্শন এবং ব্যক্তিত্ব তাকে দীর্ঘদিন ধরে প্রভাবিত করেছে।

সমাপনী বক্তব্যে ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোঃ আনোয়ারুল আজীম আখন্দ বিশ্ববিদ্যালয় ও জাতীয় জীবনে ভাসানীর আদর্শ বাস্তবায়নে নতুন প্রজন্মকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান। অনুষ্ঠানের শুরুতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক প্রকাশিত সাময়িকীর মোড়ক উন্মোচন করা হয়। সেমিনারে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা অংশগ্রহণ করেন।