মাইনুল ইসলাম
বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলায় ভোক্তা অধিকার সংক্রান্ত অভিযান চালিয়ে চারটি প্রতিষ্ঠানকে মোট ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। সোমবার, ২২ শে সেপ্টেম্বর বিকেলে এই অভিযান পরিচালনা করেন বরিশাল ভোক্তা অধিকার দফতরের সহকারী পরিচালক সুমি রানী মিত্র ও ইন্দ্রা রানী। অভিযান চলাকালে উপস্থিত ছিলেন আব্দুল হালিম, স্যানিটারি ইন্সপেক্টর বাকেরগঞ্জ, এবং বাকেরগঞ্জ থানার এসআই সোহেলসহ একটি টিম।
অভিযানকালে মেয়াদ উত্তীর্ণ ঔষধ রাখা থাকার অভিযোগে বাকেরগঞ্জ হাসান মেডিকেলকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এছাড়া, বাকেরগঞ্জ পিজা পয়েন্ট রেস্তোরাঁয় বাসি খাবার পাওয়ায় দুই হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। দুটি মুদি দোকানে মূল্য তালিকা না থাকায় একটি দোকানকে এক হাজার টাকা এবং অপরটিকে দুই হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
সহকারী পরিচালক সুমি রানী মিত্র ও ইন্দ্রা রানী সাংবাদিকদের জানান, “আমাদের অভিযান জনস্বার্থে অব্যাহত থাকবে এবং যারা ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন করবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।” এ ধরনের অভিযান ভোক্তাদের অধিকার সুরক্ষা এবং সচেতনতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
এই অভিযান স্থানীয় ব্যবসায়ী ও ভোক্তাদের মধ্যে সতর্কতা তৈরি করেছে। ভোক্তারা আশা করছেন, ভবিষ্যতেও এই ধরনের কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে যাতে বাজারে স্বাস্থ্যসম্মত ও নিরাপদ পণ্য নিশ্চিত করা যায়।
বাকেরগঞ্জে চার প্রতিষ্ঠানকে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘনের জন্য ২৫ হাজার টাকা জরিমানা
মাইনুল ইসলাম
বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলায় ভোক্তা অধিকার সংক্রান্ত অভিযান চালিয়ে চারটি প্রতিষ্ঠানকে মোট ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। সোমবার, ২২ শে সেপ্টেম্বর বিকেলে এই অভিযান পরিচালনা করেন বরিশাল ভোক্তা অধিকার দফতরের সহকারী পরিচালক সুমি রানী মিত্র ও ইন্দ্রা রানী। অভিযান চলাকালে উপস্থিত ছিলেন আব্দুল হালিম, স্যানিটারি ইন্সপেক্টর বাকেরগঞ্জ, এবং বাকেরগঞ্জ থানার এসআই সোহেলসহ একটি টিম।
অভিযানকালে মেয়াদ উত্তীর্ণ ঔষধ রাখা থাকার অভিযোগে বাকেরগঞ্জ হাসান মেডিকেলকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এছাড়া, বাকেরগঞ্জ পিজা পয়েন্ট রেস্তোরাঁয় বাসি খাবার পাওয়ায় দুই হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। দুটি মুদি দোকানে মূল্য তালিকা না থাকায় একটি দোকানকে এক হাজার টাকা এবং অপরটিকে দুই হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
সহকারী পরিচালক সুমি রানী মিত্র ও ইন্দ্রা রানী সাংবাদিকদের জানান, “আমাদের অভিযান জনস্বার্থে অব্যাহত থাকবে এবং যারা ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন করবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।” এ ধরনের অভিযান ভোক্তাদের অধিকার সুরক্ষা এবং সচেতনতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
এই অভিযান স্থানীয় ব্যবসায়ী ও ভোক্তাদের মধ্যে সতর্কতা তৈরি করেছে। ভোক্তারা আশা করছেন, ভবিষ্যতেও এই ধরনের কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে যাতে বাজারে স্বাস্থ্যসম্মত ও নিরাপদ পণ্য নিশ্চিত করা যায়।