মো: জিসান রহমান, মাভাবিপ্রবি প্রতিনিধিঃ
টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে মজলুম জননেতা মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ভাসানী ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে শুরু হয়েছে সাত দিনব্যাপী ভাসানী মেলা। ১১ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই মেলা চলবে ১৭ নভেম্বর পর্যন্ত। মেলার প্রথম দিন থেকেই উপচে পড়া ভিড়ে জমে উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস।
বিশ্ববিদ্যালয়ের দরবার হলে প্রতিদিন অনুষ্ঠিত হচ্ছে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। মেলা প্রাঙ্গণে ঘুরে দেখা যায়, শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে স্থাপিত হয়েছে নানা মুখরোচক খাবারের স্টল—যেখানে পাওয়া যাচ্ছে আচার, কফি, পিৎজা, বার্গার, স্যান্ডউইচসহ বিভিন্ন খাবার। পাশাপাশি বহিরাগত বিক্রেতারাও চুড়ি, ফুলদানি, ক্লিপ, গহনা, প্রসাধনীসহ নানা দ্রব্য বিক্রি করছেন। টাঙ্গাইলের বিখ্যাত পোড়াবাড়ির চমচম ও জিলাপিসহ স্থানীয় মিষ্টান্নও মেলার বিশেষ আকর্ষণ।মাভাবিপ্রবিতে আন্তঃবিভাগ ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত

মেলায় শিশু থেকে বৃদ্ধ—সব বয়সী মানুষের আনাগোনায় সৃষ্টি হয়েছে প্রাণবন্ত পরিবেশ। দর্শনার্থীদের বিনোদনের জন্য রয়েছে দোলনা, নাগরদোলা, মিনি ট্রেন, স্লাইড, নৌকা ও বাউন্সি ক্যাসলের মতো বিভিন্ন রাইড। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজয়াঙ্গণে শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে আয়োজন করা হয়েছে মাওলানা ভাসানীকে নিয়ে আলোকচিত্র প্রদর্শনী, যা নানা বয়সী দর্শনার্থীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে। এ বছরের সবচেয়ে জনপ্রিয় আকর্ষণ ‘ভাসানী টুপি’, যা তালের তৈরি এবং প্রায় সবার নজর কাড়ছে।
মেলার সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে পুলিশ প্রশাসনকে সহযোগিতার অনুরোধ জানানো হয়েছে। প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো: ইমাম হোসেন জানিয়েছেন, নিরাপত্তা ব্যবস্থা সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালিত হচ্ছে এবং আশা করা হচ্ছে পুরো আয়োজন নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হবে।
১৭ নভেম্বর মিলাদ ও দোয়া মাহফিলের মাধ্যমে এবারের ভাসানী মেলার পরিসমাপ্তি ঘটবে।
মাভাবিপ্রবিতে শুরু সাত দিনব্যাপী ভাসানী মেলা, দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড়
মো: জিসান রহমান, মাভাবিপ্রবি প্রতিনিধিঃ
টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে মজলুম জননেতা মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ভাসানী ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে শুরু হয়েছে সাত দিনব্যাপী ভাসানী মেলা। ১১ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই মেলা চলবে ১৭ নভেম্বর পর্যন্ত। মেলার প্রথম দিন থেকেই উপচে পড়া ভিড়ে জমে উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস।
বিশ্ববিদ্যালয়ের দরবার হলে প্রতিদিন অনুষ্ঠিত হচ্ছে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। মেলা প্রাঙ্গণে ঘুরে দেখা যায়, শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে স্থাপিত হয়েছে নানা মুখরোচক খাবারের স্টল—যেখানে পাওয়া যাচ্ছে আচার, কফি, পিৎজা, বার্গার, স্যান্ডউইচসহ বিভিন্ন খাবার। পাশাপাশি বহিরাগত বিক্রেতারাও চুড়ি, ফুলদানি, ক্লিপ, গহনা, প্রসাধনীসহ নানা দ্রব্য বিক্রি করছেন। টাঙ্গাইলের বিখ্যাত পোড়াবাড়ির চমচম ও জিলাপিসহ স্থানীয় মিষ্টান্নও মেলার বিশেষ আকর্ষণ।মাভাবিপ্রবিতে আন্তঃবিভাগ ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত

মেলায় শিশু থেকে বৃদ্ধ—সব বয়সী মানুষের আনাগোনায় সৃষ্টি হয়েছে প্রাণবন্ত পরিবেশ। দর্শনার্থীদের বিনোদনের জন্য রয়েছে দোলনা, নাগরদোলা, মিনি ট্রেন, স্লাইড, নৌকা ও বাউন্সি ক্যাসলের মতো বিভিন্ন রাইড। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজয়াঙ্গণে শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে আয়োজন করা হয়েছে মাওলানা ভাসানীকে নিয়ে আলোকচিত্র প্রদর্শনী, যা নানা বয়সী দর্শনার্থীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে। এ বছরের সবচেয়ে জনপ্রিয় আকর্ষণ ‘ভাসানী টুপি’, যা তালের তৈরি এবং প্রায় সবার নজর কাড়ছে।
মেলার সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে পুলিশ প্রশাসনকে সহযোগিতার অনুরোধ জানানো হয়েছে। প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো: ইমাম হোসেন জানিয়েছেন, নিরাপত্তা ব্যবস্থা সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালিত হচ্ছে এবং আশা করা হচ্ছে পুরো আয়োজন নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হবে।
১৭ নভেম্বর মিলাদ ও দোয়া মাহফিলের মাধ্যমে এবারের ভাসানী মেলার পরিসমাপ্তি ঘটবে।