মুজাহিদ হোসেন, নওগাঁ জেলা প্রতিনিধিঃ
নওগাঁর বদলগাছীতে ইটভাটা বন্ধের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (১২ নভেম্বর ২০২৫) সকালে বদলগাছী উপজেলা চত্বরে বাংলাদেশ ইট প্রস্তুতকারক বদলগাছী উপজেলা মালিক সমিতির উদ্যোগে এই কর্মসূচি পালিত হয়।
ইট প্রস্তুতকারক মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দ জানান, উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোছাঃ ইসরাত জাহান ছনি চলতি মৌসুমে কোনো ইটভাটায় আগুন না দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। নির্দেশ অমান্য করলে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ইটভাটা ভেঙে ফেলার সতর্কতাও দেওয়া হয়েছে। এর আগে ৭ থেকে ১০ নভেম্বরের মধ্যে পরিবেশ অধিদপ্তর বিভিন্ন ইটভাটায় ইট পোড়ানো বন্ধের নোটিশ পাঠায়।
ইটভাটা মালিক ও শ্রমিকরা জানান, ইট পোড়ানো বন্ধ থাকলে তারা মারাত্মক আর্থিক সংকটে পড়বেন। ব্যাংক ও ব্যক্তিগত ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হয়ে অনেক উদ্যোক্তা ঋণ খেলাপিতে পরিণত হতে পারেন। পাশাপাশি শত শত শ্রমিকের কর্মসংস্থান হুমকির মুখে পড়বে, যা তাদের পরিবারের জীবিকায় বড় ধাক্কা দেবে।
অন্যদিকে, মালিক সমিতির পক্ষ থেকে জানানো হয়, ইটভাটা বন্ধ হয়ে গেলে গ্রামীণ ও শহুরে অবকাঠামো উন্নয়নেও নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ বাধাগ্রস্ত হবে এবং নির্মাণ সামগ্রীর সংকট দেখা দেবে। মানববন্ধনে উপজেলার বিভিন্ন ইটভাটার শ্রমিকরাও অংশ নেন এবং সরকারের প্রতি ইট পোড়ানোর অনুমতি দেওয়ার আহ্বান জানান।
কর্মসূচি শেষে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে একটি স্মারকলিপি প্রদান করা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা ইটভাটা মালিক সমিতির সভাপতি এনামুল হক, সাধারণ সম্পাদক মো. আমেদুল ইসলামসহ সমিতির অন্যান্য সদস্যবৃন্দ। তারা দ্রুত ইটভাটা চালুর অনুমতি প্রদানের দাবি জানান, যাতে শ্রমিকদের কর্মসংস্থান ও নির্মাণ খাত সচল থাকে।
ইটভাটা বন্ধের সিদ্ধান্তে বদলগাছীতে শ্রমিকদের অনিশ্চয়তা, মানববন্ধনে প্রতিবাদ
মুজাহিদ হোসেন, নওগাঁ জেলা প্রতিনিধিঃ
নওগাঁর বদলগাছীতে ইটভাটা বন্ধের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (১২ নভেম্বর ২০২৫) সকালে বদলগাছী উপজেলা চত্বরে বাংলাদেশ ইট প্রস্তুতকারক বদলগাছী উপজেলা মালিক সমিতির উদ্যোগে এই কর্মসূচি পালিত হয়।
ইট প্রস্তুতকারক মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দ জানান, উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোছাঃ ইসরাত জাহান ছনি চলতি মৌসুমে কোনো ইটভাটায় আগুন না দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। নির্দেশ অমান্য করলে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ইটভাটা ভেঙে ফেলার সতর্কতাও দেওয়া হয়েছে। এর আগে ৭ থেকে ১০ নভেম্বরের মধ্যে পরিবেশ অধিদপ্তর বিভিন্ন ইটভাটায় ইট পোড়ানো বন্ধের নোটিশ পাঠায়।
ইটভাটা মালিক ও শ্রমিকরা জানান, ইট পোড়ানো বন্ধ থাকলে তারা মারাত্মক আর্থিক সংকটে পড়বেন। ব্যাংক ও ব্যক্তিগত ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হয়ে অনেক উদ্যোক্তা ঋণ খেলাপিতে পরিণত হতে পারেন। পাশাপাশি শত শত শ্রমিকের কর্মসংস্থান হুমকির মুখে পড়বে, যা তাদের পরিবারের জীবিকায় বড় ধাক্কা দেবে।
অন্যদিকে, মালিক সমিতির পক্ষ থেকে জানানো হয়, ইটভাটা বন্ধ হয়ে গেলে গ্রামীণ ও শহুরে অবকাঠামো উন্নয়নেও নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ বাধাগ্রস্ত হবে এবং নির্মাণ সামগ্রীর সংকট দেখা দেবে। মানববন্ধনে উপজেলার বিভিন্ন ইটভাটার শ্রমিকরাও অংশ নেন এবং সরকারের প্রতি ইট পোড়ানোর অনুমতি দেওয়ার আহ্বান জানান।
কর্মসূচি শেষে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে একটি স্মারকলিপি প্রদান করা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা ইটভাটা মালিক সমিতির সভাপতি এনামুল হক, সাধারণ সম্পাদক মো. আমেদুল ইসলামসহ সমিতির অন্যান্য সদস্যবৃন্দ। তারা দ্রুত ইটভাটা চালুর অনুমতি প্রদানের দাবি জানান, যাতে শ্রমিকদের কর্মসংস্থান ও নির্মাণ খাত সচল থাকে।